বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


মাঠে ময়দানে প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৩, ২০২৫, ০২:০৬ এএম

এশিয়ান আরচারি চ্যাম্পিয়নশিপ

কোরিয়াকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৩, ২০২৫, ০২:০৬ এএম

কোরিয়াকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

এশিয়ান আরচারি চ্যাম্পিয়নশিপের কম্পাউন্ড মিশ্র বিভাগের ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ। সেমিফাইনালে দক্ষিণ কোরিয়াকে ১৫৮-১৫৩ পয়েন্টে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কাটে স্বাগতিকেরা। আট ইভেন্টের মধ্যে পদকের সম্ভাবনা রয়েছে শুধু কম্পাউন্ড নারী একক ইভেন্টে মনিরের। তার সেমিফাইনাল আজ। গতকাল বুধবার রিকার্ভ মিশ্র বিভাগে কোয়ার্টারে বিদায়ের পর কম্পাউন্ড মিশ্র বিভাগে সেমিফাইনালে ওঠায় আশা খানিকটা জিইয়ে আছে। হিমু বাছাড় ও বন্যা আক্তার নিরাশ করেননি। শক্তিশালী কোরিয়ার বিপক্ষে ১৬০ স্কোরের মধ্যে ১৫৮ করেছেন তারা। হিমু বাছাড় বলেন, ‘এশিয়ান আরচারিতে এটাই বাংলাদেশের প্রথম কম্পাউন্ড পদক। এর অংশ হতে পেরে অবশ্যই ভালো লাগছে।’ ফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত। তাদের বিপক্ষে স্বর্ণপদকে চোখ হিমুর, ‘আমরা অবশ্যই এখন স্বর্ণের জন্য খেলব। কোরিয়াকে হারিয়েছি, ভারতকেও হারানো সম্ভব।’

নারী কম্পাউন্ড আরচার বন্যা আক্তার অনেক দিন ধরেই খেলছেন। এশিয়ান পর্যায়ে একটি পদক পেয়ে তিনিও বেশ তৃপ্ত, ‘এর আগেও এশিয়ান আরচারিতে আমি ও আশিক রেকর্ড স্কোর করেও পদক পাইনি। এবার ব্যক্তিগত ইভেন্টে যখন পারলাম না, তখন ফোকাস ছিলাম মিশ্র বিভাগ নিয়ে। আমি পার্টনারকে সহায়তা করেছি, সে-ও করেছে। আমরা নিজেদের সেরাটা দেওয়ায় ফাইনালে উঠতে পেরেছি।’ কোরিয়া বিশ্ব আরচারির বড় পরাশক্তি। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ এবং অলিম্পিকেও পদক থাকে তাদের। সেই দেশের আরচারকে হারানো নিয়ে ফরিদপুরের কন্যা বন্যা বলেন, ‘গত তিন বছর আমি কয়েকটি আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে খেলেছি। এ জন্য আমার টেম্পারমেন্ট অন্য আরচারদের চেয়ে একটু বেশিই। কোরিয়ান আরচারকে ভয় পাইনি, স্বাভাবিক খেলা খেলেই হারিয়েছি।’

বরাবরই রিকার্ভ আরচাররা বাংলাদেশের আরচারিতে আলোচনায় থাকেন। রোমান সানা, দিয়া সিদ্দিকী, আলিফ ও সাগরদের তুলনায় বন্যারা সুযোগ-সুবিধায় পিছিয়ে, তাই ফেডারেশনের কাছে বন্যা ও আশিকের দাবি, ‘আমরা আগেও বলেছি, আমাদের বিদেশি কোচ দরকার। কম্পাউন্ড আগে অলিম্পিক ইভেন্ট ছিল না। সামনের অলিম্পিকে কম্পাউন্ড রয়েছে। আমাদের বিদেশি কোচ ও সুযোগ-সুবিধা দিলে আমরা আরও ভালো করতে পারব।’ শুধু বিদেশি কোচ নয়, অনেক সময় কম্পাউন্ড আরচাররা সেভাবে দেশের বাইরে খেলার সুযোগও পান না। এ নিয়ে আক্ষেপ ঝরল তাদের কণ্ঠে, ‘অনেক টুর্নামেন্টে কম্পাউন্ড আরচারদের পাঠানো হয় না, আবার পাঠালেও সংখ্যায় কম। অথচ আমাদের কম্পাউন্ডের ফলাফল কিন্তু খারাপ নয়।’

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!