রবিবার, ২০ জুলাই, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


ভিনদেশ ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ২০, ২০২৫, ০১:৩৪ এএম

পাকিস্তানের টিআরএফকে ‘সন্ত্রাসী সংগঠন’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

ভিনদেশ ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ২০, ২০২৫, ০১:৩৪ এএম

পাকিস্তানের টিআরএফকে ‘সন্ত্রাসী সংগঠন’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট বা টিআরএফকে ‘বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই সংগঠন পাকিস্তানি চরমপন্থি গোষ্ঠী লস্কর-ই-তৈয়বার শাখা হিসেবে পরিচিত। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও জানান, গত ২২ এপ্রিল ভারত-শাসিত কাশ্মীরে জঙ্গি হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শুক্রবার ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এই খবর জানায়। ‘কাশ্মীর রেজিস্ট্যান্স’ নামেও পরিচিত ‘দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট’ পেহেলগামে হামলার দায় প্রথমে স্বীকার করলেও কয়েক দিন পর তা অস্বীকার করে। যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যেই লস্কর-ই-তৈয়বাকে ‘বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। এই ইসলামপন্থি গোষ্ঠীটির বিরুদ্ধে ভারতের পাশাপাশি পশ্চিমা দেশগুলোতেও হামলা চালানোর ষড়যন্ত্র করার অভিযোগ উঠেছে।

এর মধ্যে রয়েছে ২০০৮ সালের নভেম্বরে মুম্বাইয়ে তিন দিনব্যাপী প্রাণঘাতী হামলা। এক বিবৃতিতে রুবিও জানান, টিআরএফকে ‘বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন’ এবং ‘বিশেষভাবে মনোনীত বৈশ্বিক সন্ত্রাসী’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করে যুক্তরাষ্ট্র প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘পেহেলগামে হামলার জন্য ন্যায়বিচারের দাবিকে’ সমর্থন করেছে। ২০১৯ সালে গঠিত টিআরএফকে লস্কর-ই- তৈয়বার ‘ছদ্মবেশী ও প্রতিনিধি সংগঠন’ হিসেবে বর্ণনা করেন রুবিও ।

দিল্লিভিত্তিক গবেষণা সংস্থা সাউথ এশিয়া টেরোরিজম পোর্টালের ভাষ্য মতে, টিআরএফ লস্কর-ই-তৈয়বার একটি শাখা। এদিকে, ভারত এই ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এক্সে দেওয়া এক পোস্টে একে ‘ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সন্ত্রাসবিরোধী সহযোগিতার একটি দৃঢ় প্রতিফলন’ বলে মন্তব্য করেন।

পাকিস্তান বলেছে, তারা ‘সন্ত্রাসবাদের সব ধরনের রূপ ও প্রকাশের নিন্দা করে।’ পাক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গত শুক্রবার এক বিবৃতিতে জানায়, ‘লস্কর-ই-তৈয়বার সঙ্গে যেকোনো সংযোগের দাবি বাস্তবতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।

কারণ এটি একটি নিষিদ্ধ ও কার্যত বিলুপ্ত সংগঠন।’ এপ্রিলের সেই হামলার পর পারমাণবিক অস্ত্রধারী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র সংঘর্ষ শুরু হয়Ñ যা বহু দশকের শত্রুতাকে নতুন মাত্রা দেয়। নয়াদিল্লি এই হামলার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করলেও ইসলামাবাদ তা অস্বীকার করে এবং নিরপেক্ষ তদন্তের আহ্বান জানায়। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র এ হামলার নিন্দা করলেও সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করেনি।

রূপালী বাংলাদেশ

Shera Lather
Link copied!