রবিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ২, ২০২৫, ০২:৩১ এএম

জুলাই-সেপ্টেম্বরে ঋণছাড়ে এগিয়ে বিশ্বব্যাংক ও রাশিয়া কোনো অর্থ দেয়নি চীন

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ২, ২০২৫, ০২:৩১ এএম

জুলাই-সেপ্টেম্বরে ঋণছাড়ে এগিয়ে বিশ্বব্যাংক ও রাশিয়া কোনো অর্থ দেয়নি চীন

চলতি অর্থবছরে বিদেশি ঋণছাড়ে পাল্লা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক ও রাশিয়া। অর্থবছরের তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) সবচেয়ে বেশি ঋণ ছাড় করেছে বিশ্বব্যাংক। এই সংস্থাটি দিয়েছে ৩২ কোটি ২২ লাখ ডলার। এরপরেই আছে রাশিয়া। দেশটি ওই তিন মাসে ৩১ কোটি ৫৩ লাখ ডলার দিয়েছে। রাশিয়া মূলত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পে ঋণ দিচ্ছে। তবে চীন গত তিন মাসে কোনো অর্থ দেয়নি। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে বিদেশি ঋণের অর্থছাড় পরিমাণ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৩৫ শতাংশ বাড়ার তথ্য দিয়েছে সরকার। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ ইআরডি তাদের ওয়েবসাইটে গত বৃহস্পতিবার যে হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করেছে, তাতে চলতি অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে বিদেশি ঋণ ছাড় হয়েছে ১১৪ কোটি ৮৫ লাখ ডলার। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছাড় হয়েছিল ৮৪ কোটি ৬১ লাখ ডলার। কোটা সংস্কার আন্দোলনের সেই উত্তাল সময়ে দেশের অর্থনীতিতে স্থবিরতা চলছিল। ইআরডির তথ্য বলছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে ঋণ পরিশোধে গেছে ১২৭ কোটি ৯৯ লাখ ডলার। এর মধ্যে ঋণের আসল ৮১ কোটি ৬৮ লাখ ডলার এবং সুদ ছিল ৪৬ কোটি ২৯ লাখ ডলার।
গত অর্থবছরের একই সময়ে বিদেশি ঋণের সুদাসল বাবদ সরকারকে ১১২ কোটি ৬৫ লাখ ডলার পরিশোধ করতে হয়েছিল। সে হিসাবে ব্যয় বেড়েছে সাড়ে ১৩ শতাংশের মতো। জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে বিদেশি ঋণ ও অনুদান মিলে প্রতিশ্রুতি ছিল ৯১ কোটি ৬ লাখ ডলারের; যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ২ কোটি ৭৪ লাখ ডলার।
গত অর্থবছর বিদেশি ঋণের অর্থছাড় হয় ৮৫৬ কোটি ৮৪ লাখ ডলার, এর আগের অর্থবছরে যার পরিমাণ ছিল ১ হাজার ২৮ কোটি ৩৪ লাখ ডলার। অর্থছাড় কমলেও ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ঋণ পরিশোধ বেড়ে দাঁড়ায় ৪০৮ কোটি ৬৯ লাখ ডলারে। পরিশোধিত অর্থের মধ্যে আসলের পরিমাণ ছিল ২৫৯ কোটি ৫১ লাখ ডলার এবং সুদ ছিল ১৪৯ কোটি ১৮ লাখ ডলার।
ইআরডির হিসাব অনুসারে, ঋণ শোধ বেড়েছে। পাশাপাশি অর্থছাড় ও প্রতিশ্রুতিও বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) প্রায় ১১৫ কোটি ডলার দিয়েছে উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা ও দেশ। অন্যদিকে একই সময়ে আগে নেওয়া ঋণের সুদ ও আসল বাবদ প্রায় ১২৮ কোটি ডলার পরিশোধ করতে হয়েছে বাংলাদেশকে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!