মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ২, ২০২৫, ০৬:১৩ পিএম

রাজীব মণি দাসের রচনায় নির্মিত ২৫০ নাটক

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ২, ২০২৫, ০৬:১৩ পিএম

রাজীব মণি দাস।

রাজীব মণি দাস।

রাজীব মণি দাস- একজন সংস্কৃতি প্রেমী। যিনি একাধারে একজন উপন্যাসিক, গীতিকবি এবং নাট্যকার। বর্তমানে নাট্যকার সংঘ’র সাংগঠনিক পদে দায়িত্ব পালনে নিয়োজিত রয়েছেন। অসংখ্য গীতিকবি, ছোট গল্প, কবিতা ও উপন্যাস লিখেছেন তিনি। তার মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য উপন্যাসগুলো হলো- ‘বাবা’, ‘তাহার জন্য আর কোনো চিন্তা নাই’, ‘এক পশলা বৃষ্টি’, সাইন্স ফিকশন ‘মি. ব্রেইন’ ইত্যাদি।

২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে তিনি এ পর্যন্ত ২৫০ টিরও বেশি একক নাটক ও টেলিছবি, ১৫টি ধারাবাহিক নাটক, ৩০টির অধিক টিভি বিজ্ঞাপন কনসেপ্ট তৈরি ও নির্মাণ করেন। রাজীব মণি দাসের রচনায় উল্লেখযোগ্য কতিপয় একক নাটক হলো- অ্যাডভোকেট বেলায়েত হোসেন, এবিসি, প্রডিওসার, সখি ভালোবাসা কারে কয়, গণিকা এখন আমি, স্বপ্ন ঘুড়ি, পেটুক জামাই, ভাঙ্গন, লাভ গিফট, হ্যাকার, মৌনতার মন ভাঙে না, পাগলের বিয়ে, বিয়ের জন্য পাগল, প্রাণের স্বামী, বিশ্ব বাটপার, কালো জামাই, সুদখোর, নানা বাড়িতে ঈদ, সেলিব্রেটি কাউ, লোকাল গার্ডিয়ান, মহল্লার জামাই, ভালোবাসা এই পথে গেছে, লোকাল সার্ভিস, মনের মতো বউ চাই, গুরু, মাস্তান গার্লফ্রেন্ড, বিয়ের শান্তি চুক্তি, মায়ের ইচ্ছা, হ্যালুসিনেশন, বাবার স্বপ্ন, ভুড়ির অহংকা, সম্পত্তি ভাগ, জামাই শ্বশুর জুয়াড়ি, একান্নবর্তী ঈদ, হয়তো তোমার জন্য, নেপালে হানিমুন, ক্রেডিট কার্ড, ভালোবাসার অন্তদান, ইত্যাদি।

ধারাবাহিকগুলোর মধ্যে- ট্রাফিক সিগন্যাল, রং বেরঙ্গের মানুষেরা, সাত রঙা ভালোবাসা, পাগলের মেলা, বিয়াই সাব, গণক, ভেজাল কাদের, মামা ভাগ্নে ম্যারেজ মিডিয়া, মহল্লার সামছু, পার্শ্ব চরিত্র, ইত্যাদি।

সংস্কৃতিমনা রাজীব মণি দাস নিজ প্রতিভাগুণে এগিয়ে চলেছেন সংস্কৃতি অঙ্গনের প্রতিটি শাখায়। স্কুল জীবন থেকেই তার লেখালেখিতে হাতেখড়ি হয়। গীতিকবি তার প্রথম পছন্দ হলেও উপন্যাস ও নাটক লেখায় বেশি মনোনিবেশ করেন তিনি।

উপন্যাসগুলোর মধ্যে অমর একুশে গ্রন্থমেলা- ২০১৫ সালে প্রকাশিত ‘বাবা’ উপন্যাসটি পাঠকদের কাছে বহুল প্রশংসিত হয় এবং আলোচনার সৃষ্টি করে। অটিজম নিয়ে কাজ করা এবং সচেতনতা সৃষ্টিকল্পে তিনি অবিরাম পরিশ্রম করে চলেছেন।

রাজীব মণি দাস বলেন, ‘সংস্কৃতি আমার ধ্যান-জ্ঞান, আমার ভালোবাসা ও ভালো লাগার একমাত্র স্থান। আমৃত্যু আমি এই অঙ্গনে থাকতে চাই, লিখতে চাই জীবনের শেষ অবধি। ধন্যবাদ জানাই আমার পাঠক, শ্রোতা ও দর্শকদের। তাদের ভালোবাসায় আজ আমি সিক্ত।’

শুধু নাটক কিংবা সংস্কৃতি অঙ্গনই নয়, যেকোনো সামাজিক অনুষ্ঠান, মানুষের বিপদ-আপদে এগিয়ে যাওয়া, অসুস্থ রোগীর প্রতি সহযোগিতার হাত বাড়ানো, নিয়মিত রক্তদান ইত্যাদি কর্মকাণ্ডের সঙ্গেও তিনি যুক্ত। এ ছাড়া সংস্কৃতি অঙ্গনে বিশেষ অবদান স্বরূপ তিনি অসংখ্যবার শ্রেষ্ঠ নাট্যকারের পুরস্কার পেয়েছেন। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- বাবিসাস অ্যাওয়ার্ড, ট্রাব অ্যাওয়ার্ড, এজেএফবি অ্যাওয়ার্ড, মাদার তেরেসা অ্যাওয়ার্ড, বায়োস্কোপ স্টার অ্যাওয়ার্ড, বিসিআরসি অ্যাওয়ার্ড, শেরে বাংলা গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ডসহ অসংখ্য পুরস্কারে ভূষিত হন।

বিচারক হিসেবেও তার উপস্থিতি ব্যাপক। ‘মিস এন্ড মিসেস প্লাস বিউটি শো’র প্রধান বিচারক, মি. এ্যান্ড মিস গ্ল্যামার লুকস, আন্তর্জাতিক বাভাসি চলচ্চিত্র উৎসব-এর প্রধান বিচারক-সহ আরও অনেক প্রোগ্রামের বিচারক হিসেবে তিনি দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন।

Link copied!