রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


স্পোর্টস ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ২৪, ২০২৫, ০৭:৪৪ এএম

ইমরান তাহিরের বিশ্ব রেকর্ড

স্পোর্টস ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ২৪, ২০২৫, ০৭:৪৪ এএম

ইমরান তাহিরের বিশ্ব রেকর্ড

বয়স যে ¯্রফে একটি সংখ্যা, সেটি প্রমাণ করলেন ইমরান তাহির। ৪৬ বছর বয়সে এসে ক্যারিয়ার-সেরা বোলিং এই দক্ষিণ আফ্রিকানের। অন্যদিকে, ব্যর্থতার বলয় থেকে বের হতেই পারছেন না সাকিব আল হাসান। ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (সিপিএল) আরও একটি ম্যাচ পার করলেন তিনি নিজেকে হাতড়ে। তার দলও এদিন মুখ থুবড়ে পড়ল ঘরের মাঠে। সাকিবদের পর্যুদস্ত করে রেকর্ডের পাতায় নাম লেখালেন চিরসবুজ ইমরান তাহির।

আগের তিন ম্যাচে স্রেফ ১ ওভার করে বোলিং পাওয়া সাকিব এদিন ১টি ওভার বেশি হাত ঘোরাতে পারলেন। কিন্তু ২ ওভারে ১৬ রান দিয়ে ধরা দিল না কোনো উইকেট। ৪৯৯ উইকেটে থাকা অলরাউন্ডারের মাইলফলক ছোঁয়ার অপেক্ষা বাড়ল আরও। ব্যাটিংয়ে তার প্রাপ্তি ৭ বলে ৮ রান। অ্যান্টিগায় বাংলাদেশ সময় শনিবার সকালের ম্যাচে অ্যান্টিগা অ্যান্ড বারবুডা ফ্যালকসনকে ৮৩ রানে গুঁড়িয়ে দেয় গায়ান অ্যামাজন ওয়ারিয়র্স। আক্রমণে এসে প্রথম বলেই সাকিবকে বিদায় করে ইমরান তাহিরের শুরু। একে একে শিকার ধরেন আরও চারটি।

২১ রানে ৫ উইকেট, তার ক্যারিয়ার-সেরা বোলিং! ৪৬ বছর ১৪৮ দিন বয়সে এই পারফরম্যান্স দেখালেন তাহির। আইসিসির পূর্ণ সদস্য দেশের কোনো বোলার কিংবা সীমানা আরও ছড়িয়ে যদি বলা হয় ক্রিকেটের মূল স্রোতের নিয়মিত দলগুলো, তাদের মধ্যেও বয়স ৪৫ পেরিয়ে ৫ উইকেট শিকারের প্রথম নজির এটি। তাহির ছাড়িয়ে গেছেন এখানে নিজেকেই। ২০২৪ বিপিএলে রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি ৪৪ বছর ৩২৩ দিন বয়সে। সব মিলিয়ে তার চেয়ে বেশি বয়সে ৫ উইকেট নেওয়ার কীর্তি আছে বিশ্ব ক্রিকেটে কেবল একজনের।

তার নাম কিংবা তার দেশের নামটি জানার কথা খুব কম জনেরই। ২০২২ সালে ফিজির বিপক্ষে যেদিন ৫ উইকেট নিলেন কুক আইল্যান্ডের তোমাকানুতে রিতাওয়া, এই অফ স্পিনারের বয়স ছিল সেদিন ৪৬ বছর ২৯৯ দিন। তাহির যেভাবে ছুটছেন, এই রেকর্ডও তার নিজের করে নেওয়া খুবই সম্ভব।

স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামা গায়ানার ইনিংসের অর্ধেক পেরিয়েও ধারণা করা যায়নি, ২০০-এর কাছাকাছি যেতে পারে তাদের স্কোর। ৮ বলে ৮ করে আউট হয়ে যান ওপেনার বেন ম্যাকডারমট। দ্বিতীয় উইকেটে ৫৫ রানের জুটি হলেও রানের গতি ছিল মন্থর। পাওয়ার প্লেতে রান তুলতে পারে তারা কেবল ৩৬। সাকিবকে আক্রমণে আনা হয় অষ্টম ওভারে। প্রথম ওভারে রান দেন তিনি ৬। পরের ওভারে তাকে ১টি ছক্কা মারেন কেভলন অ্যান্ডারসন। ওই ওভার থেকে আসে ১০ রান। ব্যস, ম্যাচে সাকিবের বোলিং অধ্যায়ের সেখানেই সমাপ্তি।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!