মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ৪, ২০২৫, ১১:২৬ পিএম

‘নিরপেক্ষভাবে দু’পক্ষের বক্তব্য নিয়ে ফ্যাক্ট ভিত্তিক অনুসন্ধান করুন’

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ৪, ২০২৫, ১১:২৬ পিএম

আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

কুমিল্লার মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার নিয়ে নিরপেক্ষভাবে উভয় পক্ষের বক্তব্য নিয়ে ফ্যাক্ট ভিত্তিক অনুসন্ধানী প্রতিবেদন করতে গণমাধ্যমের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। 

সোমবার (৪ আগস্ট) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা বলেন তিনি।

এদিকে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘‘মুরাদনগরের ট্রিপল মার্ডারের ঘটনায় আজ প্রায় দেড় মাস পর সংবাদ সম্মেলনে স্ক্রিপ্ট পড়ে আমার বাবার গ্রেপ্তার চাইলেন সেই পরিবারের একজন। অথচ কিছুদিন আগে বাংলাভিশনে প্রচারিত রিপোর্টের সাক্ষাৎকারেও তিনি বলেছেন, ‘যেহেতু আসামিরা গ্রেপ্তার হচ্ছে না সেহেতু উপদেষ্টার বাবা জড়িত থাকলেও থাকতে পারে।’ (যদিও প্রায় ৯ জন আসামি গ্রেপ্তার হয়েছে।)’’

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ আরও লেখেন, ‘‘সংযুক্ত প্রথম ভিডিওটি আজ স্ক্রিপ্ট পড়ে গ্রেপ্তার চাওয়া ভিক্টিমের, যেখানে তিনি বলছেন ‘উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এবং সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শাহ আলমের বাসায় মিটিং করে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়।’ অবাক করা বিষয় হলো, আজকের সংবাদ সম্মেলনে তার বিচার চাওয়া হয়নি!’’

আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া উল্লেখ করেন, ‘‘দ্বিতীয় ভিডিওতে মার্ডারের স্ত্রী ও দুই সন্তান হারানো বাবা বলছেন, ‘ঘটনার পর থেকেই উপদেষ্টা ও তার বাবার নাম মামলায় দিতে এবং মিডিয়ায় বক্তব্যে বলতে চাপ ও প্ররোচনা দিচ্ছেন স্থানীয় বিএনপির নেতারা।’’

 

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের নেতৃত্বদানকারী আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া আরও উল্লেখ করেছেন, ‘আজ স্ক্রিপ্ট লিখে সেটা পড়ানো হলো। এবং যেই ট্রিপল মার্ডারের পরিকল্পনা হলো বিএনপি নেতার বাসায়, তার দায় দিয়ে গ্রেপ্তার চাওয়া হলো বাবার। আমাদের ফাঁসানোর প্ররোচনায় পুরো পরিবার সায় না দিলেও একাংশ সায় দিল। প্রথমদিকে ভিক্টিমদের কোনো সাক্ষাৎকারে বাবার কথা বলা হয়নি। পরবর্তীতে রাজনৈতিক চাপ ও প্ররোচনায় নাম নিয়ে নোংরা খেলা শুরু হলো।’

 

গণমাধ্যমের প্রতি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন করার অনুরোধ জানিয়ে ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া লেখেন, ‘আমি বাংলাদেশের যেকোনো টিভি কিংবা পত্রিকাকে আহ্বান জানাচ্ছি, নিরপেক্ষভাবে দুপক্ষের বক্তব্য নিয়ে ফ্যাক্ট ভিত্তিক অনুসন্ধান করুন। এলাকায় যান, এলাকাবাসীর কথা শুনুন৷ আমাদের কাছে থাকা তথ্য-উপাত্তগুলো দেখুন। ট্রিপল মার্ডারসহ যেসব অভিযোগ একপাক্ষিকভাবে বাংলাভিশনের রিপোর্টে আনা হয়েছে প্রতিটি যে মিথ্যা ফ্রেমিং, এর প্রমাণ পেয়ে যাবেন।’

Shera Lather
Link copied!