সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: আগস্ট ২৫, ২০২৫, ১২:২৩ এএম

সামিটের আজিজ খান পরিবারের রিট নাকচ - ১৯১ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ বহাল

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: আগস্ট ২৫, ২০২৫, ১২:২৩ এএম

সামিটের আজিজ খান পরিবারের রিট নাকচ - ১৯১ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ বহাল

সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান আজিজ খান, তার পরিবার এবং তার স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে থাকা ১৯১ হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ বহাল রেখেছে হাইকোর্ট। গতকাল রোববার বিচারপতি জে বি এম হাসানের নেতৃত্বাধীন দ্বৈত বেঞ্চ এ-সংক্রান্ত রিট আবেদন নাকচ করে এ আদেশ দেয়। দুদকের আবেদন মতে, এ হিসাবগুলোতে আজিজ খান পরিবারের ৪১ কোটি ৭৪ লাখ ৭৬০ টাকা রয়েছে।

দুদকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মাহমুদুল আরেফিন স্বপন। সামিট গ্রুপের পক্ষে ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান খান। দুদকের আইনজীবী মাহমুদুল আরেফিন স্বপন বলেন, আজিজ খানদের পক্ষে রিট আবেদন করা হয়েছিল। সে আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে আবেদনটি খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। তাদের হয় আপিল করতে হবে অথবা রিভিশন চাইতে হবে।

গেল ৯ মার্চ গোপালগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ফারুক খানের ভাই সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান আজিজ খান, পরিবার এবং তার স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে থাকা ১৯১ হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন ঢাকার মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ জাকির হোসেন গালিব। দুদকের উপপরিচালক আলমগীর হোসেন আদালতে এসব ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেছিলেন।

আবেদনে বলা হয়, সামিট গ্রুপ এবং তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ‘ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচারের’ অভিযোগ অনুসন্ধান করছে দুদক। অনুসন্ধানের বরাতে দুদক বলছে, তাদের নামে সঞ্চয়ী, এফডিআর ও অন্যান্য হিসাবের তথ্য পাওয়া যায়। এসব হিসাবে বিপুল পরিমাণ অর্থ জমা রয়েছে, যা ‘অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক’। যেকোনো সময় এ অর্থ উত্তোলন করে বিদেশে পাচার বা গোপন করার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করছে সংস্থাটি।

সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে ১৯১টি ব্যাংক হিসাবে জমা ৪১ কোটি ৭৪ লাখ ৭৬০ টাকা মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২-এর ১৪ ধারা অনুযায়ী অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন বলে দুদক মনে করে।
 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!