শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রাজশাহী ব্যুরো

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৯, ২০২৫, ১২:৫১ এএম

রাজশাহীতে মাধ্যমিক শিক্ষায় জনবল সংকট

রাজশাহী ব্যুরো

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৯, ২০২৫, ১২:৫১ এএম

রাজশাহীতে মাধ্যমিক  শিক্ষায় জনবল সংকট

  • ২৪০ শিক্ষক-কর্মকর্তার মধ্যে ১৫৮ পদই শূন্য
  • ৬৭ উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার মধ্যে ৩০ জন নেই, সহকারী কর্মকর্তার ৫৯ পদ ফাঁকা
  • সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪৮ প্রধান শিক্ষক পদের মধ্যে ৩৮টিই শূন্য

রাজশাহী বিভাগের আট জেলায় সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও শিক্ষা দপ্তরে তীব্র জনবল সংকট দেখা দিয়েছে। জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, সহকারী কর্মকর্তা এবং প্রধান শিক্ষকসহ গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোর অধিকাংশ দীর্ঘদিন ধরে শূন্য পড়ে আছে। ফলে শিক্ষা কার্যক্রমে বড় ধরনের ভাঙন সৃষ্টি হয়েছে।

তথ্য মতে, বিভাগের আট জেলার চারটিতে জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার পদ শূন্য। ৬৭ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার পদের মধ্যে ৩০টি শূন্য এবং সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার ৬৭টি পদের মধ্যে ৫৯টিতেই কর্মকর্তা নেই। বিদ্যালয় পরিদর্শকের চারটি পদের একটিতেও কর্মকর্তা নেই। জেলা ও উপজেলা শিক্ষা অফিস মিলিয়ে ২৪০ শিক্ষা কর্মকর্তার মধ্যে ১৫৮ জনের পদ শূন্য।

এ ছাড়া, সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোর ৪৮টি প্রধান শিক্ষকের পদে ৩৮টিতেই স্থায়ী শিক্ষক নেই। অনেক বিদ্যালয় ও শিক্ষা দপ্তর ভারপ্রাপ্তদের ওপর নির্ভর করছে। জাতীয়করণকৃত মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোরও অধিকাংশে প্রধান শিক্ষক নেই।

শিক্ষাসংশ্লিষ্টরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে নতুন নিয়োগ না হওয়া এবং নিয়মিত পদোন্নতি না দেওয়ায় এ সংকট সৃষ্টি হয়েছে। সর্বশেষ ২০০৫ সালে সরকারি কর্ম কমিশনের মাধ্যমে সহকারী জেলা মাধ্যমিক কর্মকর্তা ও সহকারী প্রধান শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। এর পর থেকে আর সরাসরি কোনো নিয়োগ হয়নি। যারা আগে নিয়োগ পেয়েছিলেন তাদের অনেকেই ইতিমধ্যে অবসরে গেছেন।

রাজশাহী আঞ্চলিক শিক্ষা অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবদুর রশিদ বলেন, “বহু বছর ধরে সরাসরি নিয়োগ বা পদোন্নতি হয়নি। ফলে জেলা-উপজেলা শিক্ষা অফিস ও নামকরা অনেক স্কুল প্রধান শিক্ষকবিহীন চলছে। মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর আলাদা করা গেলে সংকট নিরসনে অগ্রগতি সম্ভব।”

 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!