মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


লালমনিরহাট প্রতিনিধি

প্রকাশিত: মে ১২, ২০২৫, ০৮:২৩ পিএম

সড়কে খুঁটি পোঁতার মামলায় ১১ বছর পর খালাস পেলেন বিএনপি নেতা

লালমনিরহাট প্রতিনিধি

প্রকাশিত: মে ১২, ২০২৫, ০৮:২৩ পিএম

সড়কে খুঁটি পোঁতার মামলায় ১১ বছর পর খালাস পেলেন বিএনপি নেতা

আসাদুল হাবিব দুলু। ছবি-সংগৃহীত

রংপুর-কুড়িগ্রাম মহাসড়কে খুঁটি পুঁতে পাকা রাস্তার নষ্টের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় প্রায় ১১বছর পর খালাস পেয়েছেন বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলু।

এ ছাড়া এ মামলায় বিএনপির আরও ৪৫ জন খালাস পেয়েছেন।

সোমবার (১২ মে)  দুপুরে লালমনিরহাট জেলা ও দায়রা জজ আদিব আলী মামলার সব আসামিকে বেকসুর খালাস প্রদান করেন।

এর আগে গত ২০১৫ সালের ৬ জানুয়ারি ওই ঘটনা ঘটে।

মামলার বিবরণ থেকে জানা গেছে, বিএনপির ডাকা অবরোধ চলাকালে ওই দিন সকাল থেকে রংপুর-কুড়িগ্রাম মহাসড়কে লালমনিরহাট সদর উপজেলার বড়বাড়ি ইউনিয়নের শিমুলতলা নামক মোড়ে বিএনপির নেতা-কর্মীরা মহাসড়কে কুড়াল, শাবল, কোদাল ও খুন্তি ব্যবহার করে পাকা রাস্তায় খুঁটি পোঁতেন।

রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি করে ব্যারিকেট তৈরি করেন। এ সময় রাস্তার পিচ উঠিয়ে পাকা রাস্তার দুই পাশের মাটি কাটায় রাস্তার কার্যকারিতা নষ্টসহ সরকারি সম্পদ নষ্টের অভিযোগে মামলা করা হয়। ওই অবরোধে নারী নেতা-কর্মীদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের  ১৫ (৩) ধারায় মামলা করে। মামলায় কেন্দ্রীয়  বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও লালমনিরহাট জেলা বিএনপির সভাপতি অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলুসহ ৪৫জন নেতা-কর্মীর নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ৫০০-৫৫০ জন বিএনপি নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়।

খালাস পেয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা দুলু বলেন, এটি একটি গায়েবি ও ভুয়া মামলা ছিল। আমাদের যে গণতান্ত্রিক আন্দোলন ছিল, সেই আন্দোলনকে ব্যাহত করার জন্য সরকার পরিকল্পিতভাবে এ সমস্ত মামলা দিয়ে হয়রানি করার চেষ্টা করা হয়েছিল।

তিনি বলেন, আজকে আমরা কোর্ট থেকে ন্যায় বিচার পেয়েছি। কোনো ফ্যাসিবাদি সরকার মামলা দিয়ে গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে ঠেকিয়ে রাখতে পারে না। সেটার প্রমাণ হলো আজ।

মামলার সরকারি পিপি কেএম হুমায়ুন রেজা স্বপন বলেন, ফৌজদারি কার্যবিধির ৪৯৪ ধারায় মামলাটিকে হয়রানিমূলক দাবি করে সব আসামিদের খালাস দেওয়ার জন্য আদালতে যুক্তি স্থাপন করা হয়। এতে আদালত সন্তুষ্ট হয়ে আসামিদের খালাস দেন।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!