মঙ্গলবার, ০৬ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ১, ২০২৫, ১১:০৭ পিএম

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও পরিবারের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ১, ২০২৫, ১১:০৭ পিএম

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও পরিবারের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

ছবি: সংগৃহীত

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ২২টি কোম্পানির ৭৫ কোটি ৪৬ লাখ শেয়ার ও ৭০টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার আদেশ দিয়েছেন ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালত। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের প্রেক্ষিতে গত মঙ্গলবার এই আদেশ দেওয়া হয়।

দুদক জানিয়েছে, অবরুদ্ধ করা শেয়ারগুলোর বাজারমূল্য প্রায় ১ হাজার ৪৫৮ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। এ ছাড়া পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাবে থাকা ১৯ কোটি ৮১ লাখ টাকা ও ১০ হাজার ৫৩৮ মার্কিন ডলার (বর্তমান বাজারমূল্যে প্রায় ১২ লাখ ৮৫ হাজার টাকা) অবরুদ্ধ করা হয়েছে।

ইস্ট ওয়েস্ট প্রপার্টি ডেভেলপমেন্ট, মেঘনা সিমেন্ট, বসুন্ধরা পেপার মিলস, বসুন্ধরা এলপি গ্যাস, বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্স, বসুন্ধরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজ, বসুন্ধরা সিমেন্ট ইত্যাদি। সব মিলিয়ে ২২টি কোম্পানি এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত।

দুদক আদালতে জানিয়েছে, বসুন্ধরা চেয়ারম্যান ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা স্লোভাকিয়া, সাইপ্রাস, সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সুইজারল্যান্ড, যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করেছেন। এই বিনিয়োগের মধ্যে রয়েছে ফ্ল্যাট, ব্যবসা, কোম্পানির শেয়ার ও ব্যাংক লেনদেন।

সায়েম সোবহান আনভীর ৩৮ কোটি টাকা বিনিয়োগে স্লোভাকিয়ার নাগরিকত্ব নিয়েছেন

তাঁর স্ত্রী ইয়াশা সোবহান ২৫ কোটি টাকা বিনিয়োগে সাইপ্রাসের নাগরিকত্ব নিয়েছেন

আহমেদ আকবর সোবহান ও স্ত্রী আফরোজা বেগম সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিসে নাগরিকত্ব নিয়েছেন আড়াই লাখ ডলার বিনিয়োগে

দুদক বলেছে, পরিবারটির আট সদস্য বিভিন্ন দেশের ১৯টি বিদেশি কোম্পানিতে বিনিয়োগ করেছেন। সেই সঙ্গে সাইপ্রাস ও আরব আমিরাতের ব্যাংক হিসাব থেকে অবৈধ অর্থ লেনদেনের তথ্যও পাওয়া গেছে।

দুদকের আবেদনে বলা হয়, মানি লন্ডারিং, রাজস্ব ফাঁকি, ভূমি দখল, ঋণ জালিয়াতি, অর্থ আত্মসাৎ ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের বহুমাত্রিক অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। এই পরিস্থিতিতে সম্পদ স্থানান্তর ঠেকাতে আদালতের মাধ্যমে শেয়ার ও ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা হয়েছে।

২০২৩ সালের ডিসেম্বরে আদালত বিদেশে থাকা সম্পদের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেন। এর আগে ২১ অক্টোবর আদালত চেয়ারম্যানসহ আট সদস্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিলেন।

Link copied!