মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


কক্সবাজার প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ২৬, ২০২৫, ০৭:৪২ এএম

আরও ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

কক্সবাজার প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ২৬, ২০২৫, ০৭:৪২ এএম

আরও ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

কক্সবাজারের টেকনাফে সাগরে মাছ ধরে ফেরার পথে নাফ নদী থেকে আবারও একটি মাছ ধরার ট্রলারসহ বাংলাদেশি সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি।

গতকাল সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বঙ্গোপসাগর থেকে মাছ শিকার শেষে টেকনাফে ফেরার পথে শাহপরীর দ্বীপের নাইক্ষ্যংদিয়া নামক নাফ নদীর মোহনা থেকে তাদের ধরে নিয়ে যাওয়া হয় বলে জানিয়েছেন টেকনাফ পৌরসভার কায়ুকখালীয়া ঘাটের ট্রলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম। তিনি বলেন, ট্রলারটির মালিক টেকনাফ পৌরসভার চৌধুরীপাড়ার বাসিন্দা আব্দুল মোনাফের ছেলে উমর ছিদ্দিক। মাছ ধরার ট্রলারটিতে সাতজন মাঝিমাল্লা ছিলেন।
ওই ট্রলারের মাঝি এবাদুল্লারহ বরাত দিয়ে আবুল কালাম বলেন, সাগরে মাছ শিকার শেষে টেকনাফে ফেরার পথে শাহপরীর দ্বীপের পূর্ব-দক্ষিণে নাফ নদী ও বঙ্গোপসাগরের মোহনাসংলগ্ন নাইক্ষ্যংদিয়া নামক এলাকায় পৌঁছালে আরাকান আর্মির সদস্যরা স্পিডবোটে তাদের ধাওয়া করে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে। ধাওয়া করার সময় মোবাইল ফোনে বিষয়টি জানিয়েছেন ট্রলারের মাঝি। এরপর ট্রলারসহ তাদের মিয়ানমারের ফাতংজা খালে নিয়ে গেছে।

এ নিয়ে গত ২০ দিনে ৪০ জন জেলেকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এর আগে গত রোববার দুটি ট্রলারসহ ১৪ জেলে, শনিবার একটি ট্রলারসহ ১২ জেলে, ১২ আগস্ট ট্রলারসহ পাঁচ জেলে এবং ৫ আগস্ট বিহিঙ্গি জাল ও নৌকাসহ দুই জেলেকে ধরে নিয়ে যায়। গত বছরের ডিসেম্বর থেকে এ পর্যন্ত নাফ নদী ও বঙ্গোপসাগরের বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে আরাকান আর্মি ২৪৪ জন বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে।

এ বিষয়ে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহসান উদ্দিন বলেন, গত কয়েক দিন ধরে আরাকান আর্মির সদস্যরা বঙ্গোপসাগর থেকে মাছ শিকার শেষে ফেরার পথে বাংলাদেশি ট্রলারসহ জেলেদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ধরে নিয়ে যাচ্ছে। ওই এলাকায় আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারি বাড়ানোর জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে।
 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!