বর্ষায় চর্মরোগ থেকে রক্ষা পেতে ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা খুব দরকার। প্রতিদিন গোসল করার পাশাপাশি নিয়মিত মুখম-ল পরিষ্কার করতে হবে। ব্যক্তিগত চিরুনি, তোয়ালে, সাবান, বিছানা-বালিশ কারো সঙ্গে ভাগাভাগি করা যাবে না।
পথেঘাটে নোংরা পানি ত্বকে লাগলে বাড়ি ফিরে দ্রুত ধুয়ে ফেলতে হবে। ঘেমে গেলে পোশাক পরিবর্তন করবেন। একই পোশাক কয়েকদিন পরবেন না। আর ত্বক শুষ্ক রাখবেন, বিশেষ করে শরীরের ভাঁজগুলো।
কিছু ঘরোয়া চিকিৎসা
লেবু ও বেকিং সোডা দিয়ে তৈরি পেস্ট চুলকানি হওয়া স্থানে লাগালে চুলকানি কমে। দুই চামচ বেকিং সোডা ও এক চামচ লেবুর রস মিশিয়ে ত্বকে লাগান। ৫-১০ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন গোসলের আগে এই পেস্টটি ব্যবহার করলে চুলকানি কমে যাবে।
ত্বকের জন্য দারুণ ভালো উপকার দেয় চন্দন। উন্নত মানের চন্দনের গুঁড়ার প্রলেপ চুলকানির স্থানে লাগিয়ে রাখলে উপকার পাবেন।
নিমে আছে অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল গুণ। ত্বকের যেকোনো চুলকানি কমাতে নিম বেশ উপকারী। নিমপাতা বেটে ত্বকে প্রলেপ লাগাতে পারেন। এতে উপকার পাবেন। ত্বকের ফোলাভাব কমায় নারিকেল তেল। এতে ত্বক কোমল হওয়ার পাশাপাশি চুলকানিও কমে। হাতের তালুতে সামান্য নারিকেল তেল নিয়ে ভালো করে মিশিয়ে চুলকানির স্থানে লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
আপনার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে মতামত লিখুন