বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


ঝিকরগাছা (যশোর) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১৭, ২০২৪, ০৭:৩০ পিএম

সিটি কলেজ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অবৈধ হস্তক্ষেপের অভিযোগ

ঝিকরগাছা (যশোর) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১৭, ২০২৪, ০৭:৩০ পিএম

সিটি কলেজ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অবৈধ হস্তক্ষেপের অভিযোগ

যশোর সরকারি সিটি কলেজের অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসেন মোল্লা ও ঝিকরগাছা মহিলা কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ইলিয়াস উদ্দীন। ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

যশোর এম এম কলেজে ২০২১ সালের প্রিলিমিনারি টু মাস্টার্স পরীক্ষার ভাইবা (মৌখিক পরীক্ষা) এবং প্র্যাকটিকাল গ্রহণের চিঠি পাওয়া সত্ত্বেও ঝিকরগাছা মহিলা কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষকে ভাইভা গ্রহণ থেকে বিরত রাখার জন্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়কে অনুরোধ জানানোর অভিযোগ উঠেছে।

তিনি বিএনপিকে সমার্থন করার কারণে এমনটা হতে পারে বলে সন্দেহ করছেন ভুক্তভোগী ঝিকরগাছা মহিলা কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. ইলিয়াস উদ্দীন।

যানা যায়, যশোর সরকারি সিটি কলেজের অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসেন মোল্লার বাড়ি ফরিদপুরে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে যশোর এম এম কলেজ এবং সিটি কলেজেই কর্মরত আছেন। এজন্য তিনি এ দুটিসহ আশপাশের কলেজ শিক্ষকদের দলীয় পরিচয়ও জানেন।

ভুক্তভোগী ঝিকরগাছা মহিলা কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ও উপজেলা বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক মো. ইলিয়াস উদ্দীন অভিযোগ করে জানান, যশোর সরকারি এম এম কলেজে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ২০২১ সালের প্রিলিমিনারি টু মাস্টার্স পরীক্ষার ভাইভা এবং প্র্যাকটিকাল গ্রহণের জন্য আমাকে চিঠি দেওয়া হয় (স্মারক নম্বর NU/Exam/Mp-1/2001/2024/324 Date - 11-12-24)। তবে আজ মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি কন্ট্রোলার আমাকে ফোন দিয়ে জানান, যশোর সরকারি সিটি কলেজের অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসেন মোল্লা আপনাকে ভাইভা গ্রহণ থেকে বিরত রাখতে বলেছেন। বেসরকারি কলেজে চাকরিরত হাওয়াই তিনি এ নিষেধ করেছেন।

আমি বিএনপির সমর্থিত হওয়ার কারণে হয়তো ভাইভা গ্রহণ থেকে বিরত রাখা হচ্ছে। এছাড়া, এক কলেজের বিষয়ে অন্য কলেজের অধ্যক্ষের হস্তক্ষেপ করাটা অন্যায় বলে দাবি করেন ভুক্তভোগী ইলিয়াস উদ্দীন।

যশোর সরকারি সিটি কলেজের অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসেন মোল্লা জানান, সরকারি এমএম কলেজের সংশ্লিষ্ট বিভাগের শিক্ষকদের অনুরোধে আমি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়কে এই অনুরোধ করেছি।

তবে সরকারি এম এম কলেজের অধ্যক্ষ খোন্দকার এহসানুল কবীর জানান, আমি এ বিষয়ে কিছুই জানিনা।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) মো. এনামুল করিম জানান, দুঃখজনক হলেও সত্য যে সরকারি কলেজের শিক্ষকরা বেসরকারি কলেজের শিক্ষকদেরকে বিভিন্ন বিষয়ে অনিহা প্রকাশ করে থাকেন।

আরবি/ এইচএম

Link copied!