শুক্রবার, ০২ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০২৫, ০৪:১৬ এএম

রূপালী বাংলাদেশে সংবাদ প্রকাশ

লক্ষ্মীপুরে বন্ধ হলো সেই অবৈধ ইটভাটা

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০২৫, ০৪:১৬ এএম

লক্ষ্মীপুরে বন্ধ হলো সেই অবৈধ ইটভাটা

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

লক্ষ্মীপুরে বায়ুদূষণ বন্ধে প্রশাসনসহ পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযানে সেই অবৈধ ইটভাটা মালিক মো. মানিককে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

একই সঙ্গে লাইসেন্সবিহীন এই ইটভাটাটির চিমনি ভেঙে পানি ঢেলে আগুন নিভিয়ে দেওয়া হয়। ভাটা বন্ধ রাখতে মালিকের কাছ থেকে মুচলেকা নেওয়া হয়েছে। 

সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে সদর উপজেলার চররুহিতা ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের চররুহিতা গ্রামের নতুন বেড়ি এলাকার মেসার্স এমবিসি ইটভাটায় যৌথ অভিযান পরিচালনা করে প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তর।

ইটভাটা পরিচালানায় পরিবেশ ছাড়পত্র, লাইসেন্স না থাকায় ও কাঠ পুড়িয়ে বায়ু দূষণের অভিযোগে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ভাটা মালিককে জরিমানা করা হয়। এতে সেনাবহিনী, পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা সহযোগিতা করে। 

গত ৮ জানুয়ারি ‘লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় পুড়ছে কাঠ, হুমকিতে পরিবেশ’ এ শিরোনামে রূপালী বাংলাদেশে অবৈধভাবে পরিচালিত এমবিসি ইটভাটা নিয়ে তথ্যবহুল সংবাদ প্রকাশিত হয়। সংবাদগুলো নজরে আসায় সেখানে প্রশাসন অভিযান পরিচালনা করে। 

অভিযানে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার শিব্বির আহমেদের নেতৃত্বে পরিবেশ অধিদপ্তরের জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক হারুন অর রশিদ পাঠান ও সহকারী বায়োকেমিস্ট মোজাম্মেল হক উপস্থিত ছিলেন। এসময় মোজাম্মেল হক প্রসিকিউশন প্রদান করেন। 

পরিবেশ অধিদপ্তরের জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক হারুন অর রশিদ পাঠান বলেন, অবৈধভাবে মানিক ভাটা পরিচালনা করে আসছিলেন। অভিযানের সময় কর্তৃপক্ষ পরিবেশ ছাড়পত্র ও লাইসেন্স দেখাতে পারেননি।

এছাড়া ড্রাম চিমনি ব্যবহার ও জ্বালানি কাঠ পুড়িয়ে ইট তৈরি করছিলেন। পুরো ভাটার কার্যক্রম অবৈধভাবে চলছে। এতে ড্রাম চিমনি ভেঙে দিয়ে ফায়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পানি ঢেলে আগুন নিভিয়ে দেওয়া হয়। ভাটার কার্যক্রম সম্পূর্ণরুপে বন্ধ রাখার বিষয়ে কঠোর নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। ভাটা বন্ধ রাখতে মালিকের কাছ থেকে মুচলেকা নেওয়া হয়েছে। 

আরবি/জেডআর

Link copied!