লালমনিরহাটে ছোট দোকান কিংবা আবাসিক ভবনের নিচে ফিলিং স্টেশনের মতো ডিসপেনসার মেশিন বসিয়ে অবাধে বিক্রি হচ্ছে ডিজেল, পেট্রোল ও অকটেন। এসবের নেই কোনো ডিলারশিপ বা কর্তৃপক্ষের অনুমোদন। জ্বালানি তেল বিক্রির এ পদ্ধতি পরিচিতি পেয়েছে ‘মিনি তেল পাম্প’ নামে। এসব পাম্পে অবৈধভাবে ভেজাল তেল সরবরাহ হওয়ায় নিরাপত্তা ঝুঁকি ক্রমেই বাড়ছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের কিছু অসাধু কর্মী টাকার বিনিময়ে ভুয়া কাগজপত্র সরবরাহ করে ব্যবসায়ীদের এ ধরনের অবৈধ পাম্প গড়ে তুলতে সহায়তা করছেন। পরিবেশবিদরা বলছেন, প্রতিরোধে কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে ভয়াবহ অগ্নিঝুঁকি তৈরি হতে পারে।
হাতীবান্ধার ইউএনও শামীম মিঞা বলেন, ‘ইতোমধ্যে ওই ব্যবসায়ীদের সতর্ক করা হয়েছে। প্রয়োজনে অভিযান পরিচালনা করা হবে।’
পরিবেশ অধিদপ্তর লালমনিরহাটের উপপরিচালক বীজন রায় জানান, ‘মিনি তেল পাম্প স্থাপনে আমাদের দপ্তর থেকে কাউকে অনুমতি দেওয়া হয়নি। অবৈধ পাম্প পরিদর্শন করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আপনার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে মতামত লিখুন