শনিবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


সিংগাইর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ৮, ২০২৫, ০২:৪৮ পিএম

সিংগাইরে সরকারি নির্মাণাধীন পাবলিক টয়লেট ভাংচুর

সিংগাইর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ৮, ২০২৫, ০২:৪৮ পিএম

ছবি:  রূপালী বাংলাদেশ

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

মানিকগঞ্জের সিংগাইরে সরকারি নির্মাণাধীন পাবলিক টয়লেট ভেঙ্গে ফেলার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় আব্দুল মালেক মোল্লার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় প্রকল্পের আহ্বায়ক মহিলা মেম্বার মোসাঃ রোজিনা বেগম বাদী হয়ে শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

জানা গেছে, চলতি ২০২৫-২০২৬ অর্থ বছরে সিংগাইরের চান্দহর ইউনিয়নের শান্তিপুর বাজারে স্থানীয় দোকানদারদের সুবিধার জন্য একটি পাবলিক টয়লেট নির্মাণ প্রকল্প পাশ হয়। যার ব্যয় ধরা হয়েছে সাড়ে ৪ লাখ টাকা। সম্প্রতি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স রিপন এন্টারপ্রাইজ কাজটি শুরু করে।

গত বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে নির্মাণাধীন টয়লেটের ট্যাংক নির্মাণ শেষে বাকি কাজটুকুও প্রায় সম্পূর্ণ হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু স্থানীয় আব্দুল মালেক মোল্লা লোকজন নিয়ে তা ভেঙ্গে দেন।

স্থানীয় শান্তিপুর বাজার কমিটির সভাপতি মোস্তাকিম মোল্লা এ ঘটনার নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এখানে একটি পাবলিক টয়লেট দোকানদারদের জন্য অনেক প্রয়োজন ছিল। তবে সেটা বাস্তবায়নে বাঁধা হয়ে দাঁড়াল আব্দুল মালেক মোল্লা দাদা। আমাদের সাথে আলোচনা করেও বিষয়টি সমাধান করতে পারত।

প্রকল্পের আহ্বায়ক রোজিনা বেগম বলেন, অনেক কষ্ট করে নিজ এলাকার দোকানদারদের কথা চিন্তা করে এ পাবলিক টয়লেট সরকারিভাবে বরাদ্দ পেয়েছি। কিন্তু তারা বুঝল না। আমি এটার বিচার চাই। কেন তিনি সরকারি প্রকল্পে হাত দিলেন কে দিল তাকে এত বড় সাহস। আমি তো সরকারি জমিতেই সরকারি কাজ করছিলাম।

রোজিনা আরো বলেন, আব্দুল মালেক মোল্লার ছেলের বৌ সানোয়ারা ছিলেন ফ্যাসিস্ট সরকারের মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক। এ উন্নয়ন কাজ দেখে তারা ভেতরে ভেতরে জ্বলে পুড়ে ষড়যন্ত্র করতে পারে আমার ধারণা।

এদিকে শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১২ টার দিকে সরেজমিনে গেলে অভিযুক্ত আব্দুল মোল্লাকে বাড়িতে না পাওয়াতে তার বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।

চান্দহর ইউনিয়নে নিয়োগপ্রাপ্ত প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এবিএম আব্দুল হান্নান বলেন, বিষয়টি জেনে খুবই মর্মাহত হয়েছি। উপরস্থ কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সিংগাইর থানার (ওসি) জেওএম তৌফিক আজম অভিযোগের বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!