সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


ভৈরব (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৫, ০৬:৪৭ পিএম

ভৈরবে ৫ নারী মানব পাচারকারী গ্রেপ্তার

ভৈরব (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৫, ০৬:৪৭ পিএম

ভৈরব থানা। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

ভৈরব থানা। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

কিশোরগঞ্জের ভৈরবে ওয়ারেন্টভুক্ত ৫ নারী মানব পাচারকারীকে গ্রেপ্তার করেছে ভৈরব থানা পুলিশ। এক নারীর সাথে রয়েছে ৪ মাস বয়সি এক শিশুও।

রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) মধ্যরাতে পৌর শহরের কমলপুর পঞ্চবটি এলাকার ফারুক মিয়ার ভাড়াটিয়া বাসা থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ সোমবার দুপুর ১টার দিকে তাদেরকে কিশোরগঞ্জ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।

এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ভৈরব থানা ওসি খন্দকার ফুয়াদ রুহানী।

আটককৃত মানব পাচারকারীরা হলেন: ভৈরব পৗর শহরের জগন্নাথপুর আলুকান্দা এলাকার ফরিদা বেগম (৬৩), উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের জামালপুর মাইজহাটি এলাকার শাহিদা আক্তার (৩১), একই এলাকার শহীদা আক্তার সখী (৩৩), অনুফা বেগম (৫৬), জনুফা বেগম (২৬), তার সাথে রয়েছে ৪ মাস বয়সি শিশু সন্তান রেদুয়ার।

এ বিষয়ে ভৈরব থানার ওসি খন্দকার ফুয়াদ রুহানী বলেন, ‘২০২১, ২০২৩ ও ২০২৪ সালে গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে ভৈরব থানা ও কিশোরগঞ্জ আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছিল। মামলা হওয়ার পর থেকে আসামিরা আত্মগোপনে চলে যান। তাদের স্বামী ও সন্তানরা বিদেশে থেকে ভৈরবসহ বিভিন্ন এলাকায় মানুষের কাছ থেকে বিদেশ পাঠানোর কথা বলে বিভিন্ন অঙ্কে টাকা পয়সা হাতিয়ে নেন।’

তিনি বলেন, ‘তারা সন্তান ও স্বামীর পক্ষে টাকা পয়সা গ্রহণ করেছেন বলে মামলার এজাহারে উল্লেখ রয়েছে। রোববার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পৌর শহরের কমলপুর পঞ্চবটি ফারুক মিয়ার ভাড়াটিয়া বাসা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। সোমবার দুপুর ১টায় তাদেরকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।’ 

ওসি আরও বলেন, মানব পাচারকারীদের মধ্যে জনুফা বেগম নামে এক গৃহবধূর ৪ মাসের শিশু সন্তান রয়েছে। তাকে মায়ের কাছ থেকে আলাদা করে রাখার কোনো সুযোগ নেই। এ বিষয়ে আদালতের কাছে একটি লিখিত প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে। আদালতই সিদ্ধান্ত নিবেন, শিশুটি মায়ের সাথে থাকবে কি না।

Link copied!