শনিবার, ০৩ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৯, ২০২৪, ০৫:৫৩ পিএম

তিস্তার পানি বিপৎসীমার ৩১ সেন্টিমিটার ওপরে

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৯, ২০২৪, ০৫:৫৩ পিএম

তিস্তার পানি বিপৎসীমার ৩১ সেন্টিমিটার ওপরে

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিপাত ও ভারত থেকে নেমে আসা ঢলে কুড়িগ্রামে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৩১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। হুহু করে বাড়ছে ধরলা, দুধকুমার ও ব্রহ্মপুত্রের পানিও। অব্যাহতভাবে পানি বৃদ্ধির ফলে রাজারহাট ও উলিপুর উপজেলায় তিস্তা নদী অববাহিকার বেশকিছু নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। ফলে নিম্নাঞ্চলগুলোর বাড়ি ঘরে পানি উঠতে শুরু করেছে। তলিয়ে গেছে এসব নিচু এলাকার ধানখেত সহ মৌসুমী ফসল সমুহ। ফলে বন্যা আতঙ্কে দিন পার করছে নদীপাড়ের হাজারো মানুষ।  

রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টার রিপোর্টে স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ড জানায়, তিস্তার পানি বৃদ্ধি পেয়ে কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৩১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। একই সময়ে দুধকুমার নদের পানি বৃদ্ধি পেয়ে পাটেশ্বরী পয়েন্টে বিপৎসীমার ৪৪ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে ধরলা নদীর পানি তালুক শিমুলবাড়ী পয়েন্টে ৬২ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বাড়ছে ধরলার কুড়িগ্রাম সদর সেতু পয়েন্ট সহ ব্রহ্মপুত্রের সবকটি পয়েন্টের পানিও।

তিস্তার পানি বেড়ে জেলার রাজারহাট উপজেলার ঢুসমারার চর, খিতাব খাঁস সহ বেশ কিছু নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে।

ঢুসমারার চরের আয়নাল হক জানান, দুদিন ধরে তিস্তার পানি ব্যাপকহারে বৃদ্ধির ফলে তার এলাকার বেশকিছু বসতবাড়িতে পানি উঠেছে। তলিয়ে গেছে অসংখ্য ফসলি জমি। বন্যা আতঙ্কে দিন পার করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

ঘড়িয়ালডাঙ্গা ইউনিয়নের আমিনুল ইসলাম জানান, ইউনিয়নের মাঝের চর, খিতাবখাঁ গ্রাম সহ বেশ কিছু প্লাবিত হয়েছে। এসব এলাকার কয়েক শত বসত বাড়ীতে পানি প্রবেশ করেছে।

কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিবুল হাসান বলেন, ‍‍`তিস্তার পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছ। ফলে কিছু কিছু নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। তবে আগামীকালের মধ্যে নদনদীর পানি কমে যাবে।‍‍`

রাজারহাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খাদিজা বেগম বলেন, তিস্তার পানি বৃদ্ধি পেয়ে রাজারহাট উপজেলার ৬শ পরিবার পানিবন্দি হয়ে পরেছে। গতকাল ১শ পরিবারের মাঝে শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। আজও কিছু পরিবারের মাঝে শুকনো খাবার বিতরণ করা হবে।‍‍`

আরবি/জেডআর

Link copied!