শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ১৭, ২০২৫, ১১:১৬ এএম

আমরা ৯০ হাজার জীবন হারিয়েছি : শেহবাজ

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ১৭, ২০২৫, ১১:১৬ এএম

আমরা ৯০ হাজার জীবন হারিয়েছি : শেহবাজ

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ। ছবি- সংগৃহীত

পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদের সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী বলে জানিয়েছে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ। তিনি বলেন, আমরা প্রায় ৯০ হাজার মানুষের জীবন হারিয়েছি এবং আমাদের অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বেশি।

শুক্রবার (১৬ মে) ইউম-এ-তাশাক্কুর উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ভাষণ প্রদানকালে এ কথা বলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী।অনুষ্ঠানে সরকারি ও সামরিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন অঙ্গনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

শেহবাজ শরিফ বলেন, ‘সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে পাকিস্তান যে অগাধ ত্যাগ স্বীকার করেছে, তা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের স্বীকৃতি পাওয়া উচিত।’

পাক প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পাকিস্তানের এই প্রচেষ্টা কেবল নিজের সীমান্তের ভেতরে শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য ছিল না, বরং গোটা বিশ্বের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যেও পরিচালিত হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘যদি আমাদের সাহসী সশস্ত্র বাহিনী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে লড়াই না করত, তাহলে তারা আজ বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়ত।’

তিনি আরও বলেন, ‘পাকিস্তান যে কষ্ট, আত্মত্যাগ ও ক্ষতির মধ্য দিয়ে গিয়েছে, তা বিশ্বের স্বীকৃতি পাওয়া উচিত। বিশ্বকে আমাদের সংগ্রাম ও অবদানের মূল্যায়ন করতে হবে।’

এদিকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ জানিয়েছেন, ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান বিমান বাহিনী। নতুন করে ভূপাতিত হওয়া যুদ্ধবিমানটি ভারতের মিরাজ-২০০০, যা ৬-৭ মে রাতে কাশ্মিরের পামপুর এলাকায় গুলি করে নামানো হয়।

এ যুদ্ধবিমান ধ্বংসের পর পাকিস্তানের দাবি অনুযায়ী, মোট ৬টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হলো চলমান উত্তেজনার মধ্যে। কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হওয়ার পর ভারত পাকিস্তানে বিমান হামলা চালায়। এরপর দুই দেশের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলা চলতে থাকে, যা ১০ মে যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে থামে।
 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!