সোমবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


ইবি প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ৩, ২০২৫, ০৯:৫৬ পিএম

সাজিদের মৃত্যু উচ্চতর তদন্তের সুপারিশ কমিটির

ইবি প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ৩, ২০২৫, ০৯:৫৬ পিএম

সাজিদের লাশ ভেসে ওঠার ঘটনায় সরকারের উচ্চপর্যায়ের তদন্ত সংস্থার মাধ্যমে তদন্তের সুপারিশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

সাজিদের লাশ ভেসে ওঠার ঘটনায় সরকারের উচ্চপর্যায়ের তদন্ত সংস্থার মাধ্যমে তদন্তের সুপারিশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহ আজিজুর রহমান হলের পুকুর থেকে আল কুরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের মেধাবী শিক্ষার্থী সাজিদ আব্দুল্লাহর লাশ ভেসে ওঠার ঘটনায় সরকারের উচ্চপর্যায়ের তদন্ত সংস্থার মাধ্যমে তদন্তের সুপারিশ করেছে প্রশাসনের গঠিত ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটি।

রোববার (৩ আগস্ট) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্র নজরুল কলা ভবনের তৃতীয় তলায় ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের সভাপতির কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটির আহ্বায়ক ও কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এমতাজ হোসেন।

কমিটির সদস্যরা জানান, ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটি তাদের প্রতিবেদনে মৃত্যুর ঘটনায় কাউকে দোষী হিসেবে চিহ্নিত করতে পারেনি। তবে সাজিদের মৃত্যু যে পানিতে ডুবে হয়নি সে বিষয়ে অনেকটা নিশ্চিত হতে পেরেছে তারা। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাজিদ আব্দুল্লাহ পানিতে ডুবে মারা গেছে এমন ঘটনার কোনো শক্তিশালী প্রমাণ কমিটির হস্তগত হয়নি। এ ছাড়াও ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন অনুযায়ী সাজিদের ফুসফুস ও পাকস্থলীর ভেতরে পানি পাওয়া যায়নি, যা সে যে পানিতে ডুবে মারা যায়নি, সে বিষয়ে নিশ্চয়তা দেয়।

এ ছাড়াও যেদিন সাজিদকে সর্বশেষ দেখা গেছে তার পরেও রাতে সাজিদের মোবাইলে কল দিলে তা রিসিভ হয়েছে বলে জানা গেছে। রিসিভ হওয়ার সময় একটি কলের লোকেশন ছিল শেখপাড়া, বসন্তপুর এলাকায় এবং পরের কল রিসিভের টাওয়ার লোকেশন ছিল বিজ্ঞান ভবনের আশপাশে। এত দ্রুত স্থান পরিবর্তনের বিষয়টিও ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটির নিকট সন্দেহের উদ্রেক করেছে বলে তারা প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে।

কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. এমতাজ হোসেন বলেন, আমরা দায়িত্ব পাওয়ার পরে অত্যন্ত সতর্কতার সাথে প্রতিটি তথ্য বিশ্লেষণ করেছি, যাচাই-বাছাই করেছি। কমিটির সদস্যরাও রাতদিন পরিশ্রম করে সাজিদের মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা করেছে। আমরা ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটি ছিলাম, আমাদের কাজ ছিল সাজিদের মৃত্যুর সাথে জড়িত ফ্যাক্টসগুলো তুলে ধরা, আমরা সেটা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে করতে পেরেছি।  আমরা প্রশাসনের কাছে সুপারিশ করেছি সরকারের উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটির মাধ্যমে সাজিদের মৃত্যুর রহস্য উদঘাটন করতে।

Shera Lather
Link copied!