বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: মার্চ ২৬, ২০২৫, ০৭:২৯ পিএম

একাত্তর না চব্বিশ বড় প্রশ্নে চটলেন আসিফ

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: মার্চ ২৬, ২০২৫, ০৭:২৯ পিএম

একাত্তর না চব্বিশ বড় প্রশ্নে চটলেন আসিফ

ছবি: সংগৃহীত

সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে শ্রদ্ধা জানাতে এসে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। এক সাংবাদিকের ‘চব্বিশ বড় নাকি একাত্তর বড়?’ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটা কোনো প্রশ্ন হলো!’

এই কথোপকথনের একটি ভিডিও ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে এবং তা নিয়ে শুরু হয়েছে ব্যাপক আলোচনা।

বুধবার (২৬ মার্চ) সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে ৭১ এর বীর সেনানীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন আসিফ মাহমুদ।

আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘বিগত ১৬ বছরে স্বাধীনতার যে ধারণা ছিল, তা নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। আমরা মনে করি, দেশের প্রতিটি নাগরিক যতক্ষণ না মনে করবে সে স্বাধীন, তার বাকস্বাধীনতা আছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আছে, ততক্ষণ পর্যন্ত ভূখণ্ড স্বাধীন হলেও তা প্রকৃত স্বাধীনতা নয়।’

তিনি আরও বলেন, ১৯৭১ সালে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে। কিন্তু চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান সেই স্বাধীনতাকে রক্ষা করার অন্যতম লড়াই ছিল। ১৯৭১ আমাদের জন্ম দিয়েছে, আর ২০২৪ সেই অর্জিত স্বাধীনতাকে রক্ষা করেছে।

তিনি জোর দিয়ে বলেন, চব্বিশে আবারও একটি রক্তক্ষয়ী গণঅভ্যুত্থান হয়েছে। ১৯৭১-এ অর্জিত স্বাধীনতা রক্ষার যে সংগ্রাম, তার অন্যতম ধাপ হলো চব্বিশ। ভবিষ্যতেও এই স্বাধীনতা বজায় থাকবে এবং বাংলাদেশের মানুষ আর কখনোই নিজেদের পরাধীন মনে করবে না।

উল্লেখ্য, আজ জাতি ৫৫তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করছে। সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ১৯৭১ সালের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এছাড়াও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধান বিচারপতি, বীরশ্রেষ্ঠ পরিবারের সদস্যরা, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধারা এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টামণ্ডলীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ।
 

আরবি/একে

Link copied!