বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


ধর্ম ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ১, ২০২৫, ১০:০১ এএম

মসজিদে দান করার সওয়াব

ধর্ম ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ১, ২০২৫, ১০:০১ এএম

মসজিদে দান করার সওয়াব

মসজিদে নূর, বকশীগঞ্জ, জামালপুর। ছবি: মোহাম্মদ সোহেল রানা

মসজিদ আল্লাহর ঘর। যা মুসলিম সমাজের মূলকেন্দ্র। এ কারণেই রাসুলুল্লাহ (সা.) হিজরত করার পরপরই মসজিদ নির্মাণের কাজে আত্মনিয়োগ করেছেন। মদিনায় হিজরতের সময় যাত্রাবিরতিকালে তিনি কুবা নামক স্থানে ইসলামের প্রথম মসজিদ নির্মাণ করেন। পরে মদিনায় পৌঁছে তিনি মসজিদে নববি প্রতিষ্ঠা করেন। মসজিদ নির্মাণ, রক্ষণাবেক্ষণ ও সংরক্ষণ করা আল্লাহ ভীষণ পছন্দ করেন।

মসজিদ নির্মাণের গুরুত্ব ও ফজিলত

পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘তারাই তো আল্লাহর মসজিদের আবাদ করবে, যারা ঈমান আনে আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি, নামাজ কায়েম করে, জাকাত দেয় এবং আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে ভয় করে না। অতএব আশা করা যায়, তারা হবে সৎপথপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত।’ (সুরা তাওবা, আয়াত: ১৮)

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় জায়গা মসজিদ আর সবচেয়ে নিকৃষ্ট জায়গা বাজার।’ (মুসলিম, হাদিস: ১৪১৪)

আল্লাহর খুশির জন্য মসজিদ নির্মাণ করা বেশ সওয়াবের কাজ। এতে আল্লাহ খুশি হন। আল্লাহ তার জন্য জান্নাতে ঘর বানান।

উবাইদুল্লাহ খাওলানী (রহ.) থেকে বর্ণিত, তিনি উসমান ইবনে আফফান (রা.) যখন মসজিদে নববি নির্মাণ করছিলেন তখন লোকজনের মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে তাকে বলতে শুনেছেন, তোমরা আমার ওপর অনেক বাড়াবাড়ি করছ অথচ আমি আল্লাহর রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, যে মসজিদ নির্মাণ করে অথবা বলেছেন, যে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভে মসজিদ নির্মাণ করে, আল্লাহতায়ালা তার জন্য জান্নাতে এমন ঘর তৈরি করে দেবেন।’ (বুখারি, হাদিস: ৪৫০)

মসজিদ নির্মাণ এমন সওয়াবের কাজ, যা মৃত্যুর পরও বান্দার আমলনামায় পৌঁছতে থাকে। যতদিন সেই মসজিদে আল্লাহর ইবাদত হবে, ততদিন নির্মাণকারী ও নির্মাণে সহায়তাকারীরা এর সওয়াব পেতে থাকবে।

হাদিসে আছে, ‘সাত ধরনের আমলের প্রতিদান মৃত্যুর পর কবরেও জারি থাকে-

যে কাউকে দ্বীনি জ্ঞান শিক্ষা দেবে।
যে নদী প্রবাহিত করতে সহযোগিতা করবে।
কূপ খনন করবে।
গাছ লাগাবে।
মসজিদ নির্মাণ করবে।
কোরআন বিতরণ করবে।
সুসন্তান রেখে যাবে, যে তার মৃত্যুর পর তার জন্য দোয়া করবে। (বাহরুজ জাখখার, ১৩/৪৮৪)

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!