শুক্রবার, ০২ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


ক্রীড়া প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ২০, ২০২৫, ১০:১২ পিএম

একুশে পদক হাতে পেলেন সাফজয়ী মেয়েরা

ক্রীড়া প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ২০, ২০২৫, ১০:১২ পিএম

একুশে পদক হাতে পেলেন সাফজয়ী মেয়েরা

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক স্বীকৃতি একুশে পদক হাতে পেলেন সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপাজয়ী সাবিনা খাতুনরা। এবারই প্রথম ক্রীড়াক্ষেত্রে অবদানের জন্য এই পদক প্রদান করা হয়েছে। 

২০২৪ সালে সাফ চ্যাম্পিয়ন নারী দল এই পুরস্কার গ্রহণ করেছে। কোনো দলের একুশে পদক পাওয়ার ঘটনা এটিই প্রথম। খেলোয়াড়, কোচিং স্টাফ, কর্মকর্তা মিলিয়ে বাংলাদেশের সাফ কন্টিনজেন্ট ছিল ৩২ জনের। 

আজ ওসমানী মিলনায়তনে ৩২ জনই আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন। দলের পক্ষ থেকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছ থেকে পদক গ্রহণ করেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুন। 

এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন সহ-অধিনায়ক মারিয়া মান্দা। সাবিনা পরবর্তীতে দর্শক আসনে থাকা দলের অন্য সদস্যদের ডাক দেন। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ অনুমতিতে পরবর্তীতে চ্যাম্পিয়ন দলের অন্য সদস্যরাও মঞ্চে ওঠেন এবং প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ছবি তোলেন। 

নারী ফুটবলের সাফজয়ী অধিনায়ক সাবিনা খাতুন জানান, ‘বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাতে চাই আমাদের পদকে মনোনয়ন দেওয়ার জন্য। সাবেক সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন স্যার নারী উইংয়ের প্রধান মাহফুজা আক্তার কিরণ ম্যাডাম, বর্তমান সভাপতি তাবিথ আউয়াল স্যারকেও ধন্যবাদ জানাতে চাই। 

তারা ফুটবল উন্নয়নে কাজ করছেন।’ ১৯৫২ সালের ভাষাশহিদদের স্মরণ করেছেন অধিনায়ক সাবিনা। তিনি বলেন, ‘আজ আমরা এই পদক পেয়ে বীর শহিদদের স্মরণ করছি। আমরা গৌরাবিন্বত ও অনুপ্রাণিত একুশে পদক পেয়ে। 

এটা ক্রীড়াঙ্গনের জন্য যেমন মর্যাদার, তেমনি নারী অঙ্গনের জন্য অনন্য উচ্চতার।’ এবার একুশে পদক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ নারী দল বিশেষ আকর্ষণ সৃষ্টি করেছে। 

পদকপ্রাপ্ত কাজী শহিদুল আলম, ড. নিয়াজ জামান তাদের অনুভূতি প্রকাশের সময়ও নারী ফুটবলের প্রশংসা করেছেন। রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে পদকপ্রাপ্ত সবার অনুভূতি প্রকাশের সুযোগ সব সময় দেখা যায় না। সেই দিক থেকে এবারের অনুষ্ঠান একটু ব্যতিক্রমই ছিল।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!