বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৩, ২০২৫, ১০:০৮ পিএম

বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত তৃতীয় টি-টোয়েন্টি 

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৩, ২০২৫, ১০:০৮ পিএম

ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ ম্যাচে বাংলাদেশ যখন মারকুটে স্বভাবে ব্যাট চালানো শুরু করল তখনই বন্ধ হয়ে গেল সিলেট স্টেডিয়ামের ফ্লাডলাইট। ফলে বন্ধ হয়ে গেল খেলা। ফ্লাডলাইট সমস্যা কাটিয়ে আবার যখন মাঠে নামল তখনই বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস ম্যাচে বাধা হয়ে দাঁড়াল বৃষ্টি, এরপর আবার বৃষ্টি নামলে আর থামেনি। ফলে বৃষ্টিতে ভেসেই গেল বাংলাদেশ ও নেদারল্যান্ডসের মধ্যকার তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। ফলে ২-০ ব্যবধানে সিরিজ জিতে নিল টাইগাররা।

বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৮.২ ওভার পর্যন্ত ব্যাটিং করতে পারে বাংলাদেশ। এ সময় টাইগারদের সংগ্রহ ছিল ৪ উইকেটে ১৬৪ রান।

এ দিন নিয়মিত দুই ওপেনারকে বিশ্রাম দেওয়ায় এ দিন সাইফ হাসানকে সঙ্গে নিয়ে ওপেনিংয়ে নামেন অধিনায়ক লিটন দাস। ৩৯ রানের জুটিও গড়েন তাড়া। এরপর কাইল ক্লেইনের বলে জায়গায় দাঁড়িয়ে লেগে ঘোরাতে গিয়ে লাইন মিস করে বোল্ড হয়ে যান সাইফ। ৮ বলে ১২ রান করেন তিনি।

এরপর তাওহিদ হৃদয়ের সঙ্গে ৩৮ রানের জুটি গড়েন লিটন। যদিও সেখানে তাওহিদের অবদান মাত্র ৯ রান। এর মঝে বৃষ্টির বাগড়ায় আধা ঘণ্টারও বেশি সময় বন্ধ থাকে খেলা। এর আগে বিদ্যুৎ বিভ্রাটেও খেলা বন্ধ থাকে। তা সত্ত্বেও পাওয়ার প্লেতে ১ উইকেট হারিয়ে ৬৭ রান তোলে বাংলাদেশ।

পাওয়ার প্লের পর রানের গতি কমে আসে। বড় শটের চেষ্টায় আকাশে তুলে বিদায় নেন তাওহিদ। তার বিদায়ের পর শামিম হোসেনকে নিয়ে হাল ধরেন লিটন। এক প্রান্তে ঝড় তুলে শামিমের সঙ্গে ৪৪ রানের জুটি গড়েন অধিনায়ক। এর মাঝে এই সংস্করণে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ফিফটির মালিক হন তিনি। এ ছাড়াও মাহমুদউল্লাহর সর্বোচ্চ ছক্কার রেকর্ডেও ভাগ বসান। দুই জনই এই সংস্করণে মেরেছেন ৭৭টি করে ছক্কা।

তবে ক্লেইনের বলে তুলে মারতে গিয়ে টাইমিংয়ে হেরফের করে মিড অফে ক‍্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন লিটন। এর আগে ৪৬ বলে ৬টি চার ও ৪টি ছক্কা মারেন তিনি। মাঝে অবশ্য দুটি জীবন পেয়েছিলেন। ৩৭ রানে শারিজ আহমেদের হাতে, এরপর ৬৭ রানে টিম প্রিঙ্গল জীবন দেন লিটনকে।

লিটনের বিদায়ের দুই বল পর উইকেটরক্ষক স্কট এডওয়ার্ডসের গ্লাভসে ধরা পড়েন শামিম। এরপর অবশ্য দুই উইকেটরক্ষক-ব্যাটার জাকের আলী ও নুরুল হাসান সোহান দলকে এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন। বৃষ্টির আগে সোহান ১১ বলে দুটি ছক্কায় ২২ এবং জাকের আলী ১টি করে চার ও ছক্কায় ২০ রানে অপরাজিত ছিলেন।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!