বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ১০, ২০২৫, ০৯:৫২ পিএম

ফিনিশিং ব্যর্থতায় হারল বাংলাদেশ

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ১০, ২০২৫, ০৯:৫২ পিএম

ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

বহুল আকাঙ্ক্ষিত এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচে ঘরের মাঠে সিঙ্গাপুরের কাছে ১-২ গোলে হেরে তিন পয়েন্ট খোয়াল বাংলাদেশ। প্রথম ম্যাচে ভারতের সঙ্গে গোলশূন্য ড্র করলেও জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ সিঙ্গাপুরের কাছে হেরে যাওয়ায় বাছাইপর্বে বাংলাদেশের পথটা কঠিন হয়ে গেল। 

বিশেষ করে, বেশ কয়েকটি সহজ সুযোগ হাতছাড়া করা এবং ফিনিশিংয়ের দুর্বলতার কারণেই ভালো খেলেও হারতে হয় বাংলাদেশকে।

এক গোলে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয়ার্ধ শুরু করে বাংলাদেশ। এসময় কোচ কাজেম শাহের বদলে শাহরিয়ার ইমনকে মাঠে নামিয়ে আক্রমণাত্মক কৌশল অবলম্বন করেন।

ম্যাচের শুরুতেই ইমন গোলের সুযোগ তৈরি করেছিলেন। কিন্তু হয়নি গোল। বাম প্রান্ত থেকে রাকিবের বাড়ানো দারুণ এক ক্রসে পা ছোঁয়াতে পারলেই গোল হতে পারত। এক মিনিট পর ডান প্রান্ত দিয়ে আরও একটি আক্রমণ হয়, কিন্তু সেটিও সফল হয়নি।

তবে ম্যাচের ৫৮ মিনিটে আবারও গোল হজম করে বাংলাদেশ। সিঙ্গাপুরের সম্মিলিত আক্রমণ থেকে বাংলাদেশের বক্সে আঘাত আসে। অধিনায়ক তপু বর্মন প্রথম চেষ্টা প্রতিহত করলেও, দ্বিতীয় দফায় বক্সের বাইরে থেকে হামি শেয়াহিনের শট মিতুল প্রতিরোধ করেন। 

রিবাউন্ডে বল চলে আসে ইখসান ফান্দির পায়ে। হৃদয় তাকে ঠেকানোর চেষ্টা করলেও ব্যর্থ হন এবং ফান্দির ডান পায়ের শট বাংলাদেশের জালে জড়ায়।

খেলার ৬৩ মিনিটে ইমন গোলমুখে ভালো শট নিলেও সিঙ্গাপুরের গোলরক্ষক ইজওয়ান মাহবুদ দেয়াল হয়ে দাঁড়ান। এরপর ম্যাচের ৬৭ মিনিটে বাংলাদেশের একমাত্র সুখের মুহূর্ত আসে। মাঝমাঠ থেকে হামজার বাড়ানো থ্রু ধরে এগিয়ে যান রাকিব হোসেন। তার শটে বল হাতে জমাতে পারেননি ইজওয়ান মাহবুদ এবং ম্যাচের ফল দাঁড়ায় ২-১।

এরপর বাংলাদেশ মরিয়া হয়ে আক্রমণের ধার বাড়ায়। কোচ কাবরেরা শেখ মোরসালিন ও ফয়সাল ফাহিমকে মাঠে নামান এবং শাকিল আহাদ ও মোহাম্মদ হৃদয়কে উঠিয়ে নেন। এসময় মুহুর্মুহু আক্রমণও করতে থাকে বাংলাদেশ।

৭৭ মিনিটে হামজার ফ্রিকিক, শেষ ১৫ মিনিটে একের পর এক কর্নার এবং সম্মিলিত আক্রমণ সত্ত্বেও ফিনিশিংয়ের ব্যর্থতায় সিঙ্গাপুরের গোলমুখ আর খোলা যায়নি।

যোগ করা সময়ের ষষ্ঠ মিনিটে রাকিবের ফ্রি কিক থেকে বক্সের ডান প্রান্তে বল পেয়ে হামজা শট নিলেও লক্ষ্য ঠিক না থাকায় হতাশায় পুড়তে হয় তাকে। পরের মিনিটে শেষ আক্রমণে নেওয়া তারিকের হেড সেভ করে দেন সিঙ্গাপুর গোলরক্ষক।

কানায় কানায় পূর্ণ জাতীয় স্টেডিয়ামের প্রায় বিশ হাজারের বেশি দর্শককে ভগ্ন হৃদয় নিয়ে বাড়ি ফিরতে হয় এই পরাজয়ের সাক্ষী হয়ে।

Link copied!