শুক্রবার, ০২ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ৬, ২০২৪, ১১:১৬ এএম

ব্যবধান কমিয়ে কমলা-ট্রাম্পের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ৬, ২০২৪, ১১:১৬ এএম

ব্যবধান কমিয়ে কমলা-ট্রাম্পের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই

ফাইল ছবি

সময় যত গড়াচ্ছে মার্কিন নির্বাচনের লড়াই ততই জমে উঠছে। ইতোমধ্যে সবাই প্রায় ধরেই নিয়েছিল যে, ডোনাল্ড ট্রাম্পই জয়ী হচ্ছেন। কারণ কয়েক ঘন্টা পূর্বেও ভোটের ব্যবধান তাই বলছিল। তবে বর্তমানে আবারও হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের মধ্যে চলে এসেছে সংখ্যা।

দ্য ওয়াশিংটন পোস্টের তথ্য অনুযায়ী, ডোনাল্ড ট্রাম্প ইলেকটোরাল কলেজ ভোটের সংখ্যা ২৩০টি । অপরদিকে ডেমোক্রেটিক দলের প্রার্থী কমলা হ্যারিস পেয়েছেন ২০৯টি ভোট।

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, এখন পর্যন্ত বাকি আছে ৯৯টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট। কমলা যদি সেখান থেকে আরও ৬১টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট বাগিয়ে নিতে পারেন, তাহলে তিনি নির্ধারিত লক্ষ্যে পৌঁছে যাবেন।

অন্যদিকে ট্রাম্পের জন্য এই প্রতিযোগিতা অনেকটাই সহজ বলে মনে হচ্ছে। তিনি ২৩০টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট নিয়ে এগিয়ে আছেন। তার জয়ের জন্য আর মাত্র প্রয়োজন ৪০টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট। এখন পর্যন্ত পুরো ফল পাওয়া যায়নি। ফলে কি হয় ভোটের ফল তা এই মুহূর্তে নিশ্চিত করে বলা কঠিন।

হোয়াইট হাউস দখলের লড়াইয়ে কে জয়ী হবেন, কে হাসবেন শেষ হাসি-কমলা হ্যারিস নাকি ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ প্রশ্নের জবাব পেতে এখন শেষ মুহূর্তের অপেক্ষা। তাই ফলাফল প্রকাশের আগে কে জয়ী হবেন, তা অনুমান করা যাচ্ছে না।

কমলা হ্যারিস-ডোনাল্ড ট্রাম্প ছাড়াও মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে গ্রিন পার্টির জিল স্টেইন, লিবারটারিয়ান পার্টির চেইস অলিভার, স্বতন্ত্র প্রার্থী রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়র (নির্বাচন থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নিলেও এখনো বেশিরভাগ অঙ্গরাজ্যের ব্যালটে তার নাম রয়েছে) ও করনেল ওয়েস্ট (স্বতন্ত্র) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

বিভিন্ন বুথফেরত সমীক্ষায় ডেমোক্র্যাট প্রার্থীকেই এগিয়ে রেখেছিল। কিন্তু ফলের প্রাথমিক প্রবণতা বলছে অন্য অঙ্কের কথা।

তবে এখনও আমেরিকার রাজনীতিতে ‘সুইং স্টেট’ বা ‘ব্যাটেল গ্রাউন্ড স্টেট’ নামে পরিচিত সাত প্রদেশের ফলাফল এখনও জানা যায়নি। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, পেনসিলভেনিয়া, উইসকনসিন, মিশিগান, জর্জিয়া, অ্যারিজ়োনা, নর্থ ক্যারোলাইনা এবং নেভাডা এ বার প্রেসিডেন্ট ভোটে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। ‘উইনার টেকস ইট অল’ নীতির কারণে এই সাতটি প্রদেশের ভূমিকা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে নির্ণায়ক হতে পারে। আমেরিকায় সাধারণ ভাবে কিছু প্রদেশ সচরাচর ডেমোক্র্যাটদের, কিছু রিপাবলিকানদের সমর্থন করে। কয়েকটি রাজ্যের ক্ষেত্রে এ ধরনের ধরাবাঁধা হিসাব চলে না। তারা কখনও ডেমোক্র্যাট, কখনও রিপাবলিকানদের বেছে নেয়। এগুলোই ‘সুইং স্টেট’। বেশির ভাগ প্রদেশেই ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। অপেক্ষা শুধু চূড়ান্ত ফলাফলের।

৫০টি অঙ্গরাজ্য এবং ডিস্ট্রিক্ট অব কলম্বিয়া খ্যাত যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি মিলে ৫৩৮টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট রয়েছে। নির্বাচনে জয়ী হতে হলে ২৭০টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট প্রয়োজন। একেক রাজ্যে একেক সংখ্যায় ইলেকটোরাল কলেজ ভোট আছে। যে রাজ্যে যে দল জয়ী হয়, সেই রাজ্যের সব ইলেকটোরাল কলেজ ভোট সেই দল পেয়ে যায়। অর্থাৎ উইনার্স গেট অল। 

আরবি/এফআই

Link copied!