সোমবার, ১২ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ১১, ২০২৫, ০৬:৪৮ পিএম

ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তায় কাশ্মীরের বাসিন্দারা

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ১১, ২০২৫, ০৬:৪৮ পিএম

ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তায় কাশ্মীরের বাসিন্দারা

দুশ্চিন্তার মধ্যে স্বাভাবিক জীবনের ফেরার চেষ্টা করছেন কাশ্মীরিরা। ছবি-সংগৃহীত

যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর স্বস্তি প্রকাশ করলেও ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তায় ভুগছেন ভারত-শাসিত কাশ্মীরের বাসিন্দারা।

গত কয়েক দিনে পাকিস্তান ও ভারতের পাল্টাপাল্টি হামলার ফলে সৃষ্ট ক্ষয়ক্ষতির মূল্যায়ন করছেন তারা। যুদ্ধবিরতির পরও কাশ্মীরে বিস্ফোরণ ও হামলার ঘটনায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন বাসিন্দারা।

নিয়ন্ত্রণ রেখা থেকে ৩ কিলোমিটার (প্রায় ২ মাইল) দূরে অবস্থিত পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরের নীলম উপত্যকার বাসিন্দারা জানান, যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পরও গুলি বিনিময় এবং ভারী গোলাবর্ষণ হয়েছে।

মোহাম্মদ জাহিদ নামে একজন বলেন, ‘আমরা ঘোষণায় খুশি হয়েছিলাম, কিন্তু আবারও পরিস্থিতি অনিশ্চিত বোধ করছি।’

পুঞ্চের বাসিন্দারা বলছেন, গত কয়েক দিন ধরে ভারী গোলাবর্ষণ তাদের গভীরভাবে আঘাত করেছে।

কলেজছাত্র সোসান জেহরা বার্তা সংস্থা এপি-কে বলেন, ‘বেশির ভাগ মানুষ গোলাবর্ষণ শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পালিয়ে গেছে। এটি সম্পূর্ণ বিশৃঙ্খল ছিল।’

কুপওয়ারা শহরের কাছে বসবাসকারী ৩০ বছর বয়সী এক বাসিন্দা সিএনএন-কে বলেন, ‘মানুষ বাইরে ঘুরে বেড়াচ্ছে, ধূমপান করছে, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে রাজনীতি নিয়ে আলোচনা করছে। একদিন আগেও মানুষ ভেবেছিল তারা তাদের বাড়িঘর ছেড়ে চলে যাবে এবং পরের দিন আমরা এই খবর পেয়েছি। আমরা খুব খুশি ও আশাবাদী।’

ভিডিওতে ভারত-শাসিত কাশ্মীরের বেশ কয়েকটি শহরের বাজার পুনরায় খোলা ও মানুষ রাস্তায় হাঁটতে দেখা গেছে।

ভারত-শাসিত কাশ্মীরের শ্রীনগরের বাসিন্দা মোহাম্মদ তাহির সিএনএন-কে বলেন, যুদ্ধবিরতি ‘স্থিতিশীলতার জন্য একটি সুযোগ তৈরি করেছে’। তিনি আশা করেন, এটি টিকে থাকবে।

তিনি আরও বলেন, ‘অন্যথায় বর্তমান শান্ত পরিস্থিতি সাময়িক অবকাশের ঝুঁকিতে রয়েছে।’

জম্মুর আইনজীবী দীপিকা পুষ্কর নাথ বলেন, ‘শনিবার সবকিছু বন্ধ ছিল এবং কেউ বাইরে যাচ্ছিল না, বাজার বন্ধ ছিল।’

এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতির ঘোষণা জানতে পারেন।

তিনি বলেন, কিছু লোক মনে করেছিল যে যুদ্ধ খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ভারতের যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া উচিত ছিল।

এই আইনজীবী আরও বলেন, ‘একটি দীর্ঘস্থায়ী ক্ষোভও রয়েছে, মানুষ জিজ্ঞাসা করছে কেন পাকিস্তান উদযাপন করছে। আমরা কি হেরে গেছি?’

Link copied!