সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ২১, ২০২৫, ১২:১৯ পিএম

ওবামার গ্রেপ্তারের এআই ভিডিও শেয়ার করলেন ট্রাম্প

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ২১, ২০২৫, ১২:১৯ পিএম

ট্রাম্পের শেয়ার করা এআই ভিডিওতে দেখা যায়, সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। ছবি- সংগৃহীত

ট্রাম্পের শেয়ার করা এআই ভিডিওতে দেখা যায়, সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। ছবি- সংগৃহীত

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সোমবার তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে একটি এআই-তৈরি ভিডিও শেয়ার করেছেন, যেখানে সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে এমন দৃশ্য দেখানো হয়।

ভিডিওটিতে ওবামাকে হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে এফবিআই এজেন্টদের হাতে গ্রেপ্তার হতে দেখা যায়। শুরুতেই ওবামার কণ্ঠে শোনা যায়, ‘বিশেষ করে প্রেসিডেন্ট আইনের ঊর্ধ্বে নয়,’ এরপর একাধিক মার্কিন নেতার বক্তব্যের একটি মন্টাজ দেখা যায় যেখানে বলা হচ্ছে, ‘কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়।’

ভিডিওতে আরও দেখা যায়, দুই এফবিআই এজেন্ট ওবামার হাতে হ্যান্ডকাফ পরাচ্ছেন, পাশে ট্রাম্প হাস্যোজ্জ্বল মুখে দৃশ্যটি দেখছেন। শেষে ওবামাকে একটি কমলা রঙের পোশাকে জেলখানায় বসে থাকতে এবং হাঁটাহাঁটি করতে দেখা যায়।

সংবাদমাধ্যম এশিয়ান নিউজ ইন্টারন্যাশনাল এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই বিতর্কিত ভিডিও প্রকাশের পেছনে একটি রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট রয়েছে মনে করা হচ্ছে। শুক্রবার, যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় গোয়েন্দা বিভাগের পরিচালক এবং সাবেক ডেমোক্র্যাট কংগ্রেস সদস্য টুলসি গ্যাবার্ড এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করেন, ওবামা প্রশাসনের কর্মকর্তারা রাশিয়ার হস্তক্ষেপ নিয়ে ‘ভুয়া গোয়েন্দা তথ্য তৈরি করে’ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে একটি দীর্ঘমেয়াদি ষড়যন্ত্র চালিয়েছেন।

গ্যাবার্ড দাবি করেন, তিনি ডিক্লাসিফাই করা নথির মাধ্যমে ‘চোখধাঁধানো প্রমাণ’ পেয়েছেন, যা ইঙ্গিত দেয় যে, ওবামা ও জাতীয় নিরাপত্তা কর্মকর্তারা ২০১৬ সালের নির্বাচনে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন।

যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ গ্যাবার্ড লেখেন, ‘ওবামা প্রশাসনের লক্ষ্য ছিল ট্রাম্পকে অপসারণ এবং মার্কিনিদের ইচ্ছাকে উপেক্ষা করা। এই ষড়যন্ত্রে জড়িত প্রত্যেককে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। আমাদের গণতন্ত্রের ভিত্তি সেটার ওপর নির্ভর করে।’

এদিকে হোয়াইট হাউস তাদের এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেছে, ‘ছয় মাসের মধ্যেই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নেতৃত্ব হাতে নেন—বামদের বিশৃঙ্খলার বিরুদ্ধে ব্যাপক আক্রমণ শুরু এবং যুক্তরাষ্ট্রের শক্তিকে পুনরুজ্জীবিত করেন।

এসব ঘটনা ঘিরে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে নতুন করে উত্তেজনা ও বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখে ট্রাম্প রাজনৈতিক বার্তা দিতে কৌশল ব্যবহার করছেন, যদিও এটি অনেকের কাছে বিভ্রান্তিকর ও বিপজ্জনকও মনে হচ্ছে।

Shera Lather
Link copied!