শনিবার, ১২ জুলাই, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ১১, ২০২৫, ০৭:০১ পিএম

গাজায় নগদ টাকার তীব্র সংকটে ফায়দা নিচ্ছেন দালালরা

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ১১, ২০২৫, ০৭:০১ পিএম

ফিলিস্তিনি এক সবজি ব্যবসায়ী জীর্ণ ইসরায়েলি মুদ্রা দেখাচ্ছেন। ছবি- এপি

ফিলিস্তিনি এক সবজি ব্যবসায়ী জীর্ণ ইসরায়েলি মুদ্রা দেখাচ্ছেন। ছবি- এপি

গাজার অর্থনীতির প্রাণশক্তি হলো নগদ অর্থ, কিন্তু যুদ্ধের শুরুতেই অবরুদ্ধ অঞ্চলে তাদের প্রবেশ বন্ধ করে দেয় ইসরায়েল। কিন্তু যুদ্ধ শুরু হতেই ‘ইসরায়েল’ সেখানে নগদ অর্থ প্রবেশ বন্ধ করে দিয়েছে। ফলে এখন খাদ্য, জ্বালানি ও ওষুধের মতো নগদ টাকাও চরমভাবে সংকটে।

প্রায় সব ব্যাংক ও এটিএম বন্ধ হয়ে যাওয়ায় মানুষ এখন অর্থ তোলার জন্য নির্ভর করছে কিছু অনিয়ন্ত্রিত নগদ দালালের উপর, যারা নগদ অর্থ পৌঁছে দিলেও নিচ্ছে চড়া কমিশন। এপি-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই কমিশন এখন প্রায় ৪০ শতাংশ।

গাজা সিটির এক স্কুল পরিচালক আয়মান আল-দাহদৌহ বলেন, ‘এটা আমাদের রক্তাক্ত করছে। এটা আমাদের নিঃশ্বাস বন্ধ করে দিচ্ছে, না খাইয়ে রাখছে।’

দক্ষিণ গাজায় আশ্রয় নেওয়া মোহাম্মদ বশির আল-ফাররা বলেন, ‘যদি আমার ৬০ ডলার দরকার হয়, তাহলে কাউকে ১০০ ডলার পাঠাতে হয়। এইভাবে আমরা টিকে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র—যেমন, আটা আর চিনি কিনে থাকি। কিন্তু টাকার প্রায় অর্ধেকই হারিয়ে যায়।’

এদিকে গাজায় ফিলিস্তিনিরা স্থানীয় বাজারে প্রয়োজনীয় খাবার ও জিনিসপত্র কিনতে চরম বিপাকে পড়ছেন। গাজা হিউম্যানিটেরিয়ান ফাউন্ডেশন (জিএইচএফ) যে পরিমাণ ত্রাণ দিচ্ছে সেটাও অনেক কম।

সংস্থাটি ছিটমহলের বেশিরভাগ সাহায্যকেন্দ্র বন্ধ করে দিয়ে শুধু দক্ষিণের রাফাহ শহরে একটি কেন্দ্র চালু রেখেছে। এই সিদ্ধান্তের পর পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে শুরু করে।

সাহায্যকর্মীরা বলছেন, মাত্র একটি ত্রাণকেন্দ্র দিয়ে দুই মিলিয়নের বেশি মানুষকে সহায়তা করা সম্ভব নয়। এই মানুষদের অনেকেই আহত, বাস্তুচ্যুত, প্রচণ্ড ক্ষুধার্ত এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত।

Shera Lather
Link copied!