বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


দৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৩, ২০২৫, ০৯:৪৪ এএম

বন্যায় ১৩০০ হেক্টর ফসলের ক্ষতি

দৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৩, ২০২৫, ০৯:৪৪ এএম

কুষ্টিয়া

কুষ্টিয়া

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে বন্যায় প্রায় ১ হাজার ৩০০ হেক্টর জমির বিভিন্ন ধরনের ফসল ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ফসলের ক্ষতিতে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন কৃষকরা। সামনের দিনগুলোয় কীভাবে দিন পর করবেন তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন তারা। তারা বলছেন, এ মুহূর্তে সরকারের পক্ষ থেকে তাদের কৃষি ভর্তুকিসহ সার্বিক সহায়তা প্রয়োজন। 

জানা যায়, টানা বৃষ্টি আর ফারাক্কার বাঁধ খুলে দেওয়ায় দৌলতপুরের পদ্মা নদীতে পানি বৃদ্ধি পেয়ে বন্যার সৃষ্টি হয়। উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ও চিলমারী ইউনিয়নের চরাঞ্চালের প্রায় সব আবাদি জমি পানিতে তলিয়ে যায়। এতে ধান, পাট, ভুট্টা, কলা ও মরিচসহ অন্য ফসলের বেশ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বন্যায় ফসলের ক্ষতি হওয়ায় কৃষকরা আর্থিকভাবে পড়েছেন বিপাকে।

চিলমারী ইউনিয়নের ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরা জানান, গত দুই সপ্তাহ আগে আকষ্মিক বন্যায় তাদের ধান, পাট, ভুট্টা, কলা, সবজি ও মরিচের বেশ ক্ষতি হয়েছে। বিশেষ করে ধান ডুবে যাওয়ায় তারা শঙ্কার মধ্যে রয়েছেন। এ মৌসুমের ধান দিয়ে বছরের অধিকাংশ সময় খাদ্য চাহিদা মিটিয়ে থাকেন চরবাসী। সেই ধানই ডুবে যাওয়ায় চরম বিপাকে পড়েছেন তারা।

ইকবাল হোসেন নামের এক কৃষক বলেন, ‘বন্যায় পদ্মার চরের প্রায় সব আবাদি জমি তলিয়ে যায়। এতে কৃষকের উঠতি ফসলের ক্ষতি হয়েছে সব থেকে বেশি। বিশেষ করে ধানের ক্ষতি হওয়ায় আমরা চরম দুশ্চিন্তায় পড়েছি। এ মুহূর্তে সরকারের পক্ষ থেকে আমাদের কৃষি ভর্তুকিসহ সার্বিক সহায়তা প্রয়োজন।’

ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী আব্দুল মান্নান জনান, গত দুই সপ্তাহ আগে আকষ্মিক বন্যায় কৃষকের আবাদি ফসল ধান, পাট, ভুট্টা, কলা, সবজি ও মরিচের ক্ষতি হয়েছে। বিশেষ করে ধান ডুবে যাওয়ায় কৃষকেরা সব থেকে বেশি ক্ষতির মধ্যে পড়েছেন। কারণ, এ মৌসুমে আবাদের ধান দিয়ে বছরের অধিকাংশ সময় খাদ্য চাহিদা মিটিয়ে থাকে চরবাসী। সেই ধানই ডুবে যাওয়ায় চরম বিপাকে পড়েছেন তারা।

দৌলতপুর কৃষি কর্মকর্তা মো. নুরুল ইসলাম জানান, এবারের বন্যায় চিলমারী, রামকৃষ্ণপুর, ফিলিপনগর ও মরিচা ইউনিয়নের চরাঞ্চলের প্রায় ১ হাজার ৩০০ হেক্টর জমির বিভিন্ন ধরনের ফসলের ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের প্রণোদনার আওতায় আনাসহ সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!