রবিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


মধুপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ২৩, ২০২৫, ০৩:৩৮ এএম

মধুপুরে ডলারের ফাঁদে প্রতারণা

মধুপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ২৩, ২০২৫, ০৩:৩৮ এএম

মধুপুরে ডলারের ফাঁদে প্রতারণা

টাঙ্গাইলের মধুপুর বনাঞ্চলে ডলার কেনাবেচার প্রলোভন দেখিয়ে সংঘবদ্ধ প্রতারণা ও ছিনতাইয়ের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় প্রতারক চক্রের এক সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া আমিনুল ইসলাম ওরফে সোহরাব শুক্রবার আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। মামলার চার দিন পর গত শুক্রবার মধুপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়েরের পর পুলিশ অরণখোলা ইউনিয়নের ভুটিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোহরাবকে আটক করে আদালতে হাজির করে। জবানবন্দি রেকর্ডের পর আদালত তাকে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

প্রতারিত ভুক্তভোগী রুবেল পাইক পিরোজপুরের কাউখালীর গোপালপুর গ্রামের বাসিন্দা। বর্তমানে তিনি গাজীপুরের পুলিশ লাইনসংলগ্ন এলাকায় থাকেন। রুবেল জানান, গত ১৭ নভেম্বর পাবনার আতাইকুলা উপজেলার গয়েশবাড়ী গ্রামের মুশফিকুর ও শফিকুরকে সঙ্গে নিয়ে তিনি মধুপুরে আসেন। প্রতারকচক্র তাদের প্রতি ডলার ২০ টাকায় বিক্রি করার লোভ দেখায়।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ময়মনসিংহের মুক্তাগাছার আব্দুর রহিমের ছেলে জুলহাসের আহ্বানে রুবেলরা মধুপুরের ভুটিয়া এলাকায় গেলে প্রতারকচক্র তাদের ঘিরে ফেলে। চক্রের সদস্য আমিনুল ইসলাম (সোহরাব), তার সহোদর আব্দুল হালিম, কল্পনা, বানারপাড়ার মোস্তফাসহ আরও কয়েকজন মিলে তাদের কাছে থাকা ১৫ লাখ ২৫ হাজার টাকা ও তিনজনের ছয়টি অ্যান্ড্রয়েড ফোন ছিনিয়ে নেয়।

ঘটনার পর রুবেল পাইক থানায় মামলা করলে ওসি (তদন্ত) রাসেল আহমেদের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে সোহরাবকে গ্রেপ্তার করা হয়।

মধুপুর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘বনাঞ্চল এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে ডলার বেচাকেনার নামে একটি সংঘবদ্ধ চক্র প্রতারণা চালিয়ে আসছিল। কয়েকজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। অন্যদেরও গ্রেপ্তার করা হবে।’

স্থানীয়রা জানান, বহুদিন ধরে মধুপুর বনাঞ্চল ডলার প্রতারণার হট স্পটে পরিণত হয়েছে। বড় অঙ্কের টাকা খোয়া যাওয়ার পর লজ্জা, ঝামেলা ও আইনগত জটিলতার ভয়ে অনেকে অভিযোগ করেন না। এতে চক্রটি আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠে।

 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!