বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১০, ২০২৫, ০৫:৩৯ এএম

পে অর্ডার জালিয়াতি 

এস আলমের দুই ছেলের  বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১০, ২০২৫, ০৫:৩৯ এএম

এস আলমের দুই ছেলের  বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পে অর্ডার জালিয়াতির অভিযোগে আলোচিত শিল্প গ্রুপ এস আলমের কর্ণধার সাইফুল আলমের দুই ছেলের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল মঙ্গলবার দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১-এ করা মামলায় এক উপ-কর কমিশনার এবং ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের সাত কর্মকর্তাকেও আসামি করা হয়েছে।

সাইফুল আলমের দুই সন্তান হলেন- আসাদুল আলম মাহির ও আশরাফুল আলম। কর কর্মকর্তা হলেন, চট্টগ্রাম কর অঞ্চল-১-এর সাবেক উপ-কর কমিশনার আমিনুল ইসলাম। দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক নিজাম উদ্দিন বাদী হয়ে মামলাটি করেছেন বলে জানিয়েছেন সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১-এর উপপরিচালক সুবেল আহমেদ।

মামলার এজাহারে বলা হয়, আসাদুল আলম মাহির ২০২১ সালে আয়কর রিটার্নে ২৯ জুন তারিখের পে অর্ডারের মাধ্যমে কর দেওয়ার তথ্য দেন। একই সঙ্গে ব্যাংক হিসাবে ওই দিন ২৫ কোটি টাকা জমা এবং উত্তোলন দেখানো হয়। কিন্তু দুদকের তদন্তে দেখা যায়, যে ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে পে অর্ডার ও হিসাব বিবরণী দাখিল করা হয়, সেই ব্যাংক হিসাবটি খোলা হয়েছে হিসাব বিবরণী ও পে অর্ডার দাখিলের আরও ৫ মাস ২০ দিন পর; একই বছরের ১৯ ডিসেম্বর। টাকা জমার কোনো রশিদও পাওয়া যায়নি।

মামলায় বলা হয়, ২০ ডিসেম্বর ব্যাংকে কোনো লেনদের তথ্য পাওয়া না গেলেও সে তারিখে ব্যাংক জমার রশিদ পাওয়া গেছে। একইভাবে আশরাফুল আলমের ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ২০২১ সালের ২৯ জুন পে অর্ডার ইস্যু করা হলেও ওই দিন সে হিসাবে কোনো টাকা ছিল না। পে অর্ডারের টাকা জমা দেওয়ার কোনো রশিদও পাওয়া যায়নি বলে অভিযোগ দুদকে।

মামলায় বলা হয়, ২৯ জুন ২৫ কোটি টাকা জমা এবং লেনদেনের তথ্য হিসাব বিবরণীতে থাকলেও ২০ ডিসেম্বর তারিখে ব্যাংক জমার রশিদ পাওয়া গেছে। দুদক বলছে, ব্যাংক কর্মকর্তাদের যোগসাজশে আসামিরা তথ্যপ্রযুক্তির অপব্যবহার করে ২০ ডিসেম্বরের লেনদেন পাঁচ মাস আগে ২৯ জুন দেখিয়েছেন।
 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!