সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


দুমকি (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ২০, ২০২৫, ০১:৪৬ এএম

মাউশির কারণ দর্শানোর চিঠি

দুই প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন ৩ শিক্ষক

দুমকি (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ২০, ২০২৫, ০১:৪৬ এএম

দুই প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন ৩ শিক্ষক

পটুয়াখালীর দুমকিতে একসঙ্গে দুই প্রতিষ্ঠানে চাকরি করার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আজিজ আহম্মেদ কলেজের তিন শিক্ষককে কারণ দর্শানোর চিঠি দিয়েছেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।

অভিযুক্ত শিক্ষকরা হলেন- জীববিজ্ঞান বিষয়ের প্রভাষক মো. সিদ্দিকুর রহমান (ইনডেক্স- ৩০৭৯৭১২), বাংলা বিষয়ের প্রভাষক শাহিনা আক্তার (ইনডেক্স-৩০৭৯৭১৬) ও ইসলাম শিক্ষা বিষয়ের প্রভাষক মো. মোশারেফ হোসেন (ইনডেক্স-৩০৮৬৮৪৪)।

জানা যায়, গত ফেব্রুয়ারি মাসে ওই তিন শিক্ষকের বিষয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়। পরে ১৯ মার্চ মাউশির সহকারী পরিচালক মো. মাঈন উদ্দিন স্বাক্ষরিত চিঠিতে তিন শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তের জন্য মাউশি বরিশালের আঞ্চলিক পরিচালককে মনোনীত করেন এবং তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলেন। মাউশি বরিশাল অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক অধ্যাপক মো. ওমর ফারুকসহ তিন সদস্যের প্রতিনিধিদল সরেজমিন তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিল করেন। গত ৭ অক্টোবর মাউশির সহকারী পরিচালক মো. মাঈন উদ্দিন আজিজ আহম্মেদ কলেজের ওই তিন শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত হওয়ায় কেন তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, এ মর্মে  ৭ কার্য দিবসের মধ্যে জবাব দিতে কারণ দর্শানোর চিঠি দেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মো. সিদ্দিকুর রহমান ২০০৪ সালে উত্তর মুরাদিয়া বশিরিয়া আলিম মাদ্রাসায় নিয়োগ নিয়ে এমপিওভুক্ত হন। ২০১০ সাল পর্যন্ত ওই প্রতিষ্ঠান থেকে বেতন-ভাতা উত্তোলন করেন। একই সঙ্গে আজিজ আহম্মেদ কলেজে ২০০৪ সালে নিয়োগ নেন। শাহিনা আক্তার কারখানা আলিম মাদ্রাসায় নিয়োগ নিয়ে ২০১০ সালের জুন মাস পর্যন্ত বেতন-ভাতা উত্তোলন করেন। একই সঙ্গে আজিজ আহম্মেদ কলেজে ২০০৫ সালে নিয়োগ নেন। মোশারেফ হোসেন সালামপুর আমিনিয়া সিনিয়র মাদ্রাসায় নিয়োগ নিয়ে ২০১০ সালের পরও বেতন-ভাতা উত্তোলন করেন। তিনিও আজিজ আহম্মেদ কলেজে ২০০৪ সালে নিয়োগ নেন। সিনিয়র স্কেল নিয়ে নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হলে আসল তথ্য বেরিয়ে আসে।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত প্রভাষক মো. সিদ্দিকুর রহমান বলেন, দুই প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ নেওয়া অপরাধ কি না, তা আইন বলতে পারবে। শাহিনা আক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি কোনো তথ্য দিতে রাজি হয়নি। আর মো. মোশারেফ হোসেন বলেন, ‘১৯৯৫ সালের বিধান অনুযায়ী নিয়োগ নিয়েছি। আমি কারণ দর্শানো চিঠির জবাব দিয়েছি।’

আজিজ আহম্মেদ কলেজের অধ্যক্ষ মো. আহসানুল হক বলেন, এ বিষয়ে মাউশির চিঠি পেয়েছি। সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের কারণ দর্শানো চিঠির বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!