বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


শেরপুর প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ১, ২০২৪, ০৬:৩৭ পিএম

বৈদ্যুতিক তারে জ‌ড়ি‌য়ে হাতির মৃত্যু, আটক ১

শেরপুর প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ১, ২০২৪, ০৬:৩৭ পিএম

বৈদ্যুতিক তারে জ‌ড়ি‌য়ে হাতির মৃত্যু, আটক ১

ছবি : রূপালী বাংলাদেশ

শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে ধানক্ষেত ও পাহাড়ের ঢালে কৃষকদের দেওয়া বৈদ্যুতের তারে জ‌ড়ি‌য়ে বন্যহাতির মৃত্যু হয়েছে। উপজেলার সীমান্তবর্তী পোড়াগাও ইউনিয়নের বাতকুচি গ্রামে বৃহস্পতিবার (৩১ নভেম্বর) রাতে এ ঘটনা ঘটে।

শুক্রবার (১ নভেম্বর) সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ময়মনসিংহ বন বিভাগের মধুটিলা ইকোপার্কের রেঞ্জ কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম।

এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার রাতেই ঘটনাস্থল থেকে জেনারেটরসহ একজনকে আটক করেছে বন বিভাগ। আটককৃতর শহিদুল ইসলাম জেনেরেটরের অপারেটর। জেনেরেটরটি জব্দ করে মধুটিলা রেঞ্জ অফিসে রাখা হয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, এক সপ্তাহ ধরে ২৫ থেকে ৩০টি বন্য হাতির পাল উপজেলার সীমান্তবর্তী গারো পাহাড়ের বিভিন্ন টিলায় ও জঙ্গলে অবস্থান করছে। দিনের বেলায় টিলা বা জঙ্গলে অবস্থান করলেও সন্ধ্যা নামার পর হাতির পাল দল বেঁধে ধানক্ষেত ও লোকালয়ে নেমে আসে। এ জন্য কৃষকরা ফসলরক্ষায় ধানক্ষেত ও তার আশপাশে জেনারেটরের লাইন দিয়ে পুরো এলাকা বৈদ্যুতিক জিআই তারের মাধ্যমে ঘিরে রাখে। আবার মশাল জ্বালিয়ে, ঢাক-ঢোল পিটিয়ে হাতির পাল প্রতিরোধের চেষ্টা করছেন।

শেরপুরের সহকারী বন সংরক্ষণ মো. সাদেকুল ইসলাম খান বলেন, একটি হাতি পাহাড়ের ঢালে ধানক্ষেতের পাশে পাহাড়ের উঁচু স্থানে বৈদ্যুতিক জিআই তারে জড়িয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে ঘটনাস্থলে মারা যায়। এ সময় অন্য হাতিগুলো মৃত হাতিটিকে ঘিরে রাখে। রাত ১২টার দিকে বন বিভাগের কর্মীরা ঘটনাস্থল থেকে জেনারেটর জব্দ করে নিয়ে যান। শুক্রবার সকালে মৃত হাতিটি রেখে অন্য হাতিগুলো জঙ্গলে ফিরে যায়।

তিনি আরও বলেন, বন্যহাতি যেন মারা না যায় এ জন্য আমাদের জনসচেতনতা কার্যক্রম অব্যাহত আছে। আমাদের শেরপুর জেলায় ৩৪টি এআরটি টিম আছে। আমরা এআরটি টিমের মাধ্যমে জনসচেতনতা তৈরি করছি। এ ঘটনার সঙ্গে ১০ থেকে ১২ জন জড়িত। তাদের খোঁজা হচ্ছে।

আরবি/ এইচএম

Link copied!