রবিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১, ২০২৫, ০৯:২২ পিএম

গত ৩ সংসদ নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগের তদন্ত কমিশনে শুনানি শুরু

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১, ২০২৫, ০৯:২২ পিএম

নির্বাচন কমিশন। ছবি - সংগৃহীত

নির্বাচন কমিশন। ছবি - সংগৃহীত

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের সময় (২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালে) অনুষ্ঠিত দশম, একাদশ ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগের বিষয়ে শুনানি গ্রহণ শুরু করেছে জাতীয় নির্বাচন তদন্ত কমিশন। এখানে প্রাপ্ত তথ্যাদি পর্যালোচনা করে ভবিষ্যতে সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত করার লক্ষ্যে সুপারিশ প্রণয়ন করা হবে।

আজ শনিবার (১ নভেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (ইটিআই) ভবনে সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে এই শুনানি অনুষ্ঠিত হয়।

এর আগে বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার, গত তিনটি নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ বিষয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। তদন্ত কমিশনের সদস্য ড. মো. আব্দুল আলীম ও ব্যারিস্টার তাজরিয়ান আকরাম হোসেন এই শুনানি গ্রহণ করেন।

তিন দিনে রাজধানী ঢাকার বেশ কয়েকটি আসনে দায়িত্ব পালনকারী রিটার্নিং অফিসার, সহকারী রিটার্নিং অফিসার এবং প্রিজাইডিং অফিসারদের গত তিনটি নির্বাচনে অনিয়ম ও ভোট জালিয়াতির অভিযোগের বিষয়ে ব্যাপকভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় বলে কমিশনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

বৃহস্পতিবারের শুনানিতে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১ আসনে দায়িত্ব পালনকারী রিটার্নিং অফিসার, সহকারী রিটার্নিং অফিসার, প্রিজাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার এবং পোলিং এজেন্টদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

শুক্রবার ঢাকা-১৩ আসনের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারকৃত দু’জন এবং আজ ঢাকা-৮ আসনের নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী রিটার্নিং অফিসার, সহকারী রিটার্নিং অফিসার, প্রিজাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার এবং পোলিং এজেন্টদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

উল্লেখ্য, ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে উত্থাপিত অভিযোগের বিষয়ে পর্যালোচনা করে ভবিষ্যতে সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত করার লক্ষ্যে সুপারিশ প্রণয়নের জন্য ২৯ জুলাই কমিশন গঠন করা হয়। এ বিষয়ে জারি করা প্রজ্ঞাপনে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) জাতীয় নির্বাচন তদন্ত কমিশনকে লজিস্টিক ও তথ্য সহায়তা প্রদান করতে বলা হয়।

Link copied!