বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২৫, ১২:৪৯ এএম

আইআইইউসিতে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা শিক্ষার্থীদের

সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২৫, ১২:৪৯ এএম

আইআইইউসির শিক্ষার্থীরা তাদের ১৫ দফা দাবি নিয়ে সমঝোতা না হওয়ায় ক্যাম্পাসে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

আইআইইউসির শিক্ষার্থীরা তাদের ১৫ দফা দাবি নিয়ে সমঝোতা না হওয়ায় ক্যাম্পাসে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রামের (আইআইইউসি) শিক্ষার্থীরা তাদের ১৫ দফা দাবি নিয়ে সমঝোতা না হওয়ায় ক্যাম্পাসে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা করেছেন। এ সময় শিক্ষকেরা প্রশাসনিক ভবনের ভেতরে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন।

মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাত ৮টার দিকে শিক্ষার্থীদের একজন সমন্বয়কারী সাংবাদিকদের বলেন, ‘নভর আলোচনায় প্রশাসন তাদের দাবির একটি রোডম্যাপ তুলে ধরলেও তাতে অসংগতি রয়েছে। কোনো দাবি বাস্তবায়নে চার মাস, কোনোটা আবার চার বছর সময় নেওয়া হয়েছে। এতে শিক্ষার্থীদের আস্থাহীনতা তৈরি হয়। ফলে তারা রোডম্যাপ প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। পরে রাত আটটার দিকে শিক্ষকেরা প্রশাসনিক ভবনে অবরুদ্ধ হন এবং শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাস ছেড়ে চলে যান। আগামীকাল থেকে ক্যাম্পাসে কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি চলবে।’

শিক্ষার্থীরা জানান, তাদের উল্লেখযোগ্য দাবির মধ্যে রয়েছে— লেট ফি বাতিল, প্রয়োজনীয় ল্যাব স্থাপন, হলরুম থেকে ক্লাসরুম সরিয়ে নেওয়া, সব সেমিস্টারে ইমপ্রুভমেন্ট পরীক্ষার সুযোগ, পরিবহন আধুনিকায়ন, এবং মেডিকেল সংস্কার।

গত রোববার থেকে শিক্ষার্থীরা এ দাবিগুলো নিয়ে আন্দোলন শুরু করেন। দ্বিতীয় দিন সোমবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত প্রশাসনিক ভবন অবরুদ্ধ রাখা হয়। পরে কর্তৃপক্ষ বিভাগীয় প্রধানদের নিয়ে একটি কমিটি গঠন করে এবং এক দিনের মধ্যে সমাধানের জন্য রোডম্যাপ দেওয়ার ঘোষণা দেয়।

আইআইইউসি প্রক্টর মোস্তফা মুনির চৌধুরী জানান, ‘ক্ষার্থীদের দাবি বাস্তবায়নে বিভিন্ন সময়ের প্রয়োজন। কিছু দাবি বাস্তবায়নে কয়েক মাস লাগবে, আবার কিছু দাবি বাস্তবায়নে আরও বেশি সময় প্রয়োজন। কিন্তু শিক্ষার্থীরা তা মানতে রাজি নন।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের সন্দেহ, বাইরে থেকে অছাত্ররা এসে শিক্ষার্থীদের উসকানি দিচ্ছে। না হলে শিক্ষককে তালাবদ্ধ করার মতো ঘটনা ঘটতে পারত না। এভাবে চলতে থাকলে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না।’

Link copied!