শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৬, ২০২৫, ০৫:৫৯ পিএম

ভুয়া চিকিৎসকের কাছে কি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জিম্মি, প্রশ্ন নিহাচের

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৬, ২০২৫, ০৫:৫৯ পিএম

ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

আল আরাফাহ নার্সিং হোম অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে গত ১৭ সেপ্টেম্বর সিজারিয়ান অপারেশনের সময় এক নারীর মূত্রথলি ও নাড়ি কেটে ফেলার ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছে। ভুক্তভোগী স্বপ্না খাতুন (২৫) বর্তমানে আশঙ্কাজনক অবস্থায় যশোরের একটি হাসপাতালে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন।

ঝিনাইদাহ জেলার মহেশপুরের ঘুঘরি বাজারে আল আরাফাহ নার্সিং হোম অবস্থিত। এ ছাড়াও চট্টগ্রামের এক বেসরকারি হাসপাতালে ভুল চিকিৎসার শিকার এক রোগীকে স্বজনদের না জানিয়ে অন্যত্র স্থানান্তর করার অভিযোগ উঠেছে। বর্তমানে রোগী সংকটাপন্ন অবস্থায় নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

দেশজুড়ে এ ধরনের ভয়াবহ ঘটনার মূল কারণ হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কার্যকর তদারকির অভাব। বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে অনুমোদন ও লাইসেন্স দেওয়ার দায়িত্ব স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হলেও, লাইসেন্স প্রদান-পরবর্তী সময়ে যথাযথ মনিটরিং হয় না। একইভাবে নিবন্ধিত এমবিবিএস ডাক্তারদের সার্টিফিকেট প্রদান করে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (BM&DC)। কিন্তু অনেক ভুয়া চিকিৎসক এই সনদের তোয়াক্কা না করেই বিভিন্ন ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছে।

শুক্রবার এক লিখিত বিবৃতিতে নিরাপদ হাসপাতাল চাই (নিহাচ) জানায়, আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি, সারাদেশে ভুয়া চিকিৎসক ও অদক্ষ সেবাদানকারীদের কারণে মানুষ আজ জীবন নিয়ে চরম ঝুঁকিতে রয়েছে।

নিহাচের সাধারণ সম্পাদক শুভ্র বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাদের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন না করায় একের পর এক ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটছে। আমরা অবিলম্বে প্রতিটি বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার কঠোরভাবে তদারকির দাবি জানাচ্ছি। পাশাপাশি ভুয়া চিকিৎসক ও অবৈধ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। মানুষের জীবন নিয়ে আর কোনরকম ছেলেখেলা চলতে দেওয়া যায় না।

Link copied!