বুধবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


সিদ্ধিরগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ১, ২০২৫, ০১:১০ পিএম

ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট মহাসড়কে ১৯ কিলোমিটার যানজট

সিদ্ধিরগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ১, ২০২৫, ০১:১০ পিএম

ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট।  ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

শারদীয় দুর্গাপূজার টানা চার দিনের ছুটি উপলক্ষে রাজধানী ও আশপাশের মানুষ গ্রামের পথে ছুটছে। এতে দেশের দুটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে সৃষ্টি হয়েছে ভয়াবহ যানজট। সাইনবোর্ড থেকে মেঘনা টোলপ্লাজা পর্যন্ত প্রায় ১৯ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। একই সঙ্গে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের বিভিন্ন অংশেও গাড়ি ধীরগতিতে চলছে।

কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আব্দুল কাদের জিলানী জানান, বৈরী আবহাওয়া ও ছুটির কারণে সড়কে স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় কয়েক গুণ বেশি গাড়ির চাপ বেড়েছে। এতে গাড়ির গতি কমে গিয়ে দীর্ঘ যানজট তৈরি হয়েছে।

যাত্রীরা জানান, পূজার ছুটি শুরু হওয়ায় সবাই গ্রামের বাড়ি যেতে রওনা হয়েছেন। সাধারণ দিনে সাইনবোর্ড থেকে মেঘনা টোলপ্লাজা পর্যন্ত যেতে যেখানে আধাঘণ্টা সময় লাগে, আজ সেখানে তিন থেকে চার ঘণ্টা লেগে যাচ্ছে।

যাত্রী তানিয়া আক্তার বলেন, ‘প্রতি বছর পূজার ছুটিতে আমরা গ্রামে যাই। কিন্তু এ বছর যানজট এত ভয়াবহ যে কখন পৌঁছাতে পারব, সেটি নিয়েই দুশ্চিন্তায় আছি।’

একই পরিস্থিতি ঢাকা-সিলেট মহাসড়কেও। ভৈরব, নরসিংদী ও আড়াইহাজার এলাকায় যানবাহন থেমে থেমে চলছে। বাসযাত্রী সোহেল মিয়া বলেন, ‘সাধারণত সিলেট যেতে ছয়-সাত ঘণ্টা লাগে। কিন্তু আজ সকাল থেকে রওনা হয়েছি, এখনো নরসিংদী পার হতে পারিনি।’

ট্রাকচালক আমিনুল ইসলাম জানান, ‘ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে। এতে জ্বালানি খরচ বেড়ে যাচ্ছে, আর মালিকদের চাপ সামলানো কঠিন হয়ে পড়ছে।’

পুলিশ জানায়, ছুটির চাপ ও খারাপ আবহাওয়ার কারণে সড়কের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা কঠিন হয়ে পড়েছে। কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আব্দুল কাদের জিলানী বলেন, ‘বিভিন্ন পয়েন্টে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। তবে গাড়ির চাপ বেশি হওয়ায় যানজট নিয়ন্ত্রণে আনতে সময় লাগছে। একাধিক টিম কাজ করছে, আশা করছি দ্রুত পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে।’

Link copied!