বুধবার, ০৫ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ৫, ২০২৫, ০৩:৪০ পিএম

টেকনাফে দলীয় সাধারণ সম্পাদকের হাতে খুন ইউনুস মেম্বার

টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ৫, ২০২৫, ০৩:৪০ পিএম

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

কক্সবাজারের টেকনাফে হ্নীলার আনোয়ার প্রজেক্ট সংলগ্ন একটি ব্রিজের নিচ থেকে মোহাম্মদ ইউনুস সিকদার (৪৫) নামে সাবেক এক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত মোহাম্মদ ইউনুস সিকদার টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়নের চান্দলিপাড়ার মৃত হাজী মোহাম্মদ কাসেমের ছেলে।

ইউনুস সিকদার সাবরাং ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য এবং আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া সংসদ টেকনাফ উপজেলা শাখার আহ্বায়ক ছিলেন।

বুধবার (৫ নভেম্বর) সকাল ৮টার দিকে হ্নীলা ইউনিয়নের রঙ্গিখালী এলাকার একটি ব্রিজের নিচে পানিতে ভাসমান মরদেহ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে।

ঘটনাটি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ মডেল থানার ওসি আবু জায়েদ মো. নাজমুন নূর।

পুলিশ ও নিহতের স্বজনরা জানান, মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) রাতে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদকের বাড়িতে আমন্ত্রণে গিয়েছিলেন ইউনুস সিকদার। পরদিন সকালে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

ওসি জানান, স্থানীয়দের সহযোগিতায় পানির নিচ থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিক তথ্য ও স্বজনদের বক্তব্য অনুযায়ী পাওনা টাকার লেনদেন সংক্রান্ত বিরোধ থেকে হত্যাকাণ্ড ঘটতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার ও তথ্য উদঘাটনে পুলিশ তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে।

কক্সবাজার জেলা বিএনপির সভাপতি শাহাজাহান চৌধুরী বলেন, ‘আমরা চাই, এই জঘন্য হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক।’

নিহতের পরিবার অভিযোগ করে জানায়, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. আলম ওরফে সবুর মিয়ার আমন্ত্রণে তিনি রঙ্গিখালী এলাকায় যান। পরিকল্পিতভাবে তাকে হত্যা করে মরদেহ ব্রিজের নিচে ফেলে রাখা হয়। ঘটনার পর থেকে সবুর মিয়া পলাতক রয়েছে।

বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত নিহত ইউনুস মেম্বার দীর্ঘ প্রবাসজীবন শেষে সম্প্রতি নিজ গ্রামে স্থায়ীভাবে বসবাস করছিলেন। তিনি স্ত্রী ও দুই সন্তান রেখে গেছেন। তার মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে এবং জনমনে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!