মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ১৯, ২০২৫, ০১:৪১ এএম

নাফ নদীতে মাদকসহ মিয়ানমারের  দুই নাগরিক আটক

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ১৯, ২০২৫, ০১:৪১ এএম

মাদকসহ মিয়ানমারের  দুই নাগরিক আটক। ছবি- সংগৃহীত

মাদকসহ মিয়ানমারের  দুই নাগরিক আটক। ছবি- সংগৃহীত

কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তবর্তী নাফ নদীতে  ভিত্তিতে জেলের ছদ্মবেশে মাদক পাচারের সময় ১ লাখ ২০ হাজার পিস ইয়াবাসহ মিয়ানমারের দুই নাগরিককে  আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি)।

বুধবার (১৮ জুন)  গোয়েন্দা তথ্যের  ভিত্তিতে তাদের আটক করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি)।

আটককৃত ব্যক্তিরা হলেন- মিয়ানমারের মংডু জেলার ডেইলপাড়া গ্রামের মোঃ ইলিয়াসের ছেলে মোঃ জুবায়ের (২০) এবং মৃত ইসলামের নুরুল আমিন (২২)।

জানা যায়, বিজিবির টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) এর অধীনস্থ নাজিরপাড়া বিওপি’র দায়িত্বপূর্ণ সীমান্তবর্তী নাফ নদী দিয়ে কতিপয় মিয়ানমার নাগরিক মাছ ধরার ছদ্মবেশে ইয়াবার একটি চালান জেলের ছদ্মবেশে থাকা কতিপয় বাংলাদেশি নাগরিকদের কাছে হস্তান্তর করবে। এ প্রেক্ষিতে, পরিস্থিতির বিবেচনায় টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান তাৎক্ষণিকভাবে নাফ নদী ও তীরবর্তী বেশকিছু কৌশলগত স্থানে দ্রুত বিশেষ টহল মোতায়েন করেন।

আরও জানা যায়, আনুমানিক ১১ ঘটিকায় নদীতে একটি নৌকার গতিবিধি সন্দেহজনক মনে হলে বিজিবির নৌ টহলদলগুলো তড়িৎ গতিতে তাদের পিছু ধাওয়া করে। বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে পাচারকারীরা দ্রুত পালানোর চেষ্টা করলেও নাফ নদীর জল সীমান্তের শূন্যরেখার আনুমানিক ১০০ গজ বাংলাদেশের ভেতরে বিজিবি আভিযানিকদল মিয়ানমারের দুজন নাগরিকসহ পলায়নরত নৌকাটি আটক করে। পরবর্তীতে বিজিবি আভিযানিকদল নৌকাটিতে তল্লাশি চালিয়ে পাটাতনের নিচে জালের ভেতর বিশেষ কায়দায় লুকানো এবং মোড়কজাত অবস্থায় ১,২০,০০০ পিস ইয়াবা জব্দ করে। 

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটককৃতরা জানায়, তারা ইয়াবার চালানটি মিয়ানমার থেকে এনে নদীতে মাছ ধরার অজুহাতে অপেক্ষমাণ বাংলাদেশি সহযোগীদের কাছে হস্তান্তরের পরিকল্পনা করেছিল। 

এ ব্যাপারে টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক বলেন, বিজিবি সীমান্ত দিয়ে মাদক পাচার বন্ধসহ আন্তঃসীমান্ত সব অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে ‘জিরো টলারেন্স নীতি’ বাস্তবায়নে বদ্ধপরিকর। এ লক্ষ্যে বিজিবি সীমান্তে টহল জোরদারের পাশাপাশি নিয়মিতভাবে অভিযান পরিচালনা করে আসছে। বিজিবির এ ধরনের তৎপরতা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।

রূপালী বাংলাদেশ

Shera Lather
Link copied!