সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


সাতক্ষীরা প্রতিনিধি

প্রকাশিত: মে ১৫, ২০২৫, ০১:৫২ পিএম

সাতক্ষীরার ১২০ টন আম যাচ্ছে ইউরোপে

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি

প্রকাশিত: মে ১৫, ২০২৫, ০১:৫২ পিএম

সাতক্ষীরার হিমসাগর আম।   ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

সাতক্ষীরার হিমসাগর আম। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

সাতক্ষীরার আম দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশের মাটিতেও  তার  সুনাম নাম ধরে রেখেছে। তাই এবারও সাতক্ষীরার  আম  ইউরোপের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি হবে।  

এ বছর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার আম বিক্রি ও রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। সাতক্ষীরায় সরকারি হিসেবে আম বাগানের সংখ্যা ৫ হাজার ২৯৯। সাতক্ষীরায় চলতি অর্থবছরে আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৬২ হাজার ৮০০ টন। যার মধ্যে ১২০ টন বাছাই করা আম রপ্তানি হবে ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, ইতালি, জার্মানিসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে।

সাতক্ষীরা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে পাওয়া তথ্যে আরও জানা যায়, জেলার ৪ হাজার ১৩৫ হেক্টর জমিতে আম চাষ হয়েছে। আমচাষিদের বিভিন্ন প্রশিক্ষণ, পরামর্শ দিয়ে আম উৎপাদন ও রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়। সব মিলিয়ে দেশে-বিদেশে আমের মান ঠিক রেখে সাতক্ষীরার অর্জিত সুনাম রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা।

সরকারি হিসাবে সাতক্ষীরায় আম বাগানের সংখ্যা ৫ হাজার ২৯৯। তবে, বেসরকারি হিসাবে এর সংখ্যা আরও অনেক বেশি।   

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা শব্যসাচী কয়াল জানান, গোবিন্দ ভোগ আম পাড়ার মধ্য দিয়ে ইতোমধ্যে সাতক্ষীরার আম স্থানীয় বাজারসহ দেশের বিভিন্ন বাজারে বিক্রি শুরু হয়েছে। আগামী ২০ মে থেকে হিমসাগর আম পাড়া শুরু করার কথা থাকলেও হিমসাগর আম আগাম পাকার কারণে আমচাষিরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে গত ১৪ মে জেলা প্রশাসন এর পক্ষ থেকে দ্রুত মিটিং করে ১৫ মে থেকে হিমসাগর আম পাড়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।  এরপর পর্যায়ক্রমে ল্যাংড়া ২৭ মে ও আম্রপালি আম ৫ জুন বাজারে আসবে। 

তিনি বলেন, ২০১৬ সাল থেকে সাতক্ষীরার আম রপ্তানি হচ্ছে ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ার বিভিন্ন দেশে। তবে, হিমসাগর ও আম্রপালি জাতের আমের চাহিদা রয়েছে সবচেয়ে বেশি। 

অধিদপ্তরের অন্য এক কর্মকর্তা বলেন, এ বছর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার আম বিক্রি ও রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে, কোনোভাবেই যেন কেমিক্যাল বা ক্ষতিকর পদার্থ ব্যবহার করে আম পাকানো না হয়, সে বিষয়ে কঠোর অবস্থানে রয়েছে প্রশাসন। 

সাতক্ষীরার তালা উপজেলার বাইগুনি গ্রামের আমচাষি আব্দুস সামাদ বলেন, সময়মতো বৃষ্টি না হওয়ায় আমের সাইজ একটু ছোট হয়েছে। তারপরও ফলন খুব ভালো। দেশে ও দেশের বাইরে সাতক্ষীরার আমের যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে। ঝড়ে ক্ষয়ক্ষতি না হলেও বাজারে আমের দাম ভালো থাকায় আম চাষি ও ব্যবসায়ীরা লাভবান হবেন বলে তারা মনে করেন। 

রূপালী বাংলাদেশ

Shera Lather
Link copied!