রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ২৪, ২০২৫, ০১:০৫ পিএম

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি

লক্ষাধিক পদের বিপরীতে মাত্র ৪১ হাজার ৬২৭ জনকে সুপারিশ কেন?

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ২৪, ২০২৫, ০১:০৫ পিএম

ছবি -সংগৃহীত

ছবি -সংগৃহীত

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তির ফল অনুযায়ী লক্ষাধিক পদের বিপরীতে মাত্র ৪১ হাজার ৬২৭ জন প্রার্থী সুপারিশপ্রাপ্ত হন। আরও প্রায় ৬০ হাজারের অধিক পদ শূন্য থাকা সত্ত্বেও ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ সনদধারী ১৬ হাজার ২১৩ জন প্রার্থীর শিক্ষক হওয়ার স্বপ্ন বিপর্যস্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। 

যা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সুপারিশবঞ্চিত প্রার্থীরা। সেই সঙ্গে বিশেষ গণবিজ্ঞন্তির আবেদন করছেন তারা।  

রোববার (২৪ আগস্ট) বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) চেয়ারম্যানের কাছে এ আবেদন দেবেন বলে চাকরিপ্রার্থীরা জানিয়েছেন। ‘ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তিতে সুপারিশ বঞ্চিত প্রার্থীগণ’ এ আবেদন করছেন।

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তিতে সুপারিশবঞ্চিত ১৮তম নিবন্ধনে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা বলছেন, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের লক্ষাধিক শিক্ষকের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে ২০২৩ সালের ২ নভেম্বর বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এনটিআরসিএ। এতে ১৮ লাখ ৬৫ হাজার ৭১৯ জন আবেদনকারী থেকে প্রিলিমিনারি, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার দীর্ঘ সময় ও পথ পাড়ি দিয়ে সর্বোচ্চ মেধার স্বাক্ষর রেখে ৬০ হাজার ৫২০ জন প্রার্থী চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ হন। 

গত ১৯ আগস্ট প্রকাশিত ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তির ফল অনুযায়ী লক্ষাধিক পদের বিপরীতে মাত্র ৪১ হাজার ৬২৭ জন প্রার্থী সুপারিশপ্রাপ্ত হন। আরও প্রায় ৬০ হাজারের অধিক পদ শূন্য থাকা সত্ত্বেও ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ সনদধারী ১৬ হাজার ২১৩ জন প্রার্থীর শিক্ষক হওয়ার স্বপ্ন বিপর্যস্ত হয়। 

শিক্ষক নিবন্ধন কার্যপ্রক্রিয়া দীর্ঘ সময় সাপেক্ষ হওয়া সত্ত্বেও এসব প্রার্থী মেধা ও যোগ্যতার প্রমাণ দিয়ে চূড়ান্তভাবে সুপারিশবঞ্চিত হয়ে এখন প্রচণ্ডভাবে হতাশ, মানসিক চাপসহ পারিবারিক ও সামাজিক নিগ্রহের শিকার বলে তারা উল্লেখ করেছেন। 

তারা বলছেন, শোনা যাচ্ছে ১৯তম নিবন্ধন পরীক্ষা নতুন পদ্ধতিতে গ্রহণ ও নিয়োগ প্রদান করা হবে। তাই ১৮তম নিয়োগবঞ্চিত প্রত্যেক প্রার্থীকে বয়স থাকার বিষয়টি বিবেচনা করে কমপক্ষে একবার নিয়োগ সুপারিশ নিশ্চিত করার পর ১৯তম আবেদন বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার অনুরোধসহ জোর দাবি জানান তারা। 

চাকরিপ্রার্থীরা বলছেন, ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তির শূন্যপদের চাহিদা ২০২৪ সাল পর্যন্ত ধার্য করে নিয়োগ সুপারিশ করা হয়, সেক্ষেত্রে ২০২৫ ও ২০২৬ সালের শিক্ষক শূন্যপদের চাহিদা যুক্ত করে বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তি দিলে তারা কৃতজ্ঞ থাকবেন বলে জানান। 

তারা জানান, ইতোপূর্বে শিক্ষক সংকট নিরসনে ২০২২ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি ১৫ হাজার ১৬৩ জন প্রার্থীর চাহিদা অনুযায়ী বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছিল। সে লক্ষ্যে এবারও ৬০ হাজারের অধিক শূন্যপদ পূরণ করার জন্য ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ মাত্র ১৬ হাজার ২১৩ জন প্রার্থীকে এনটিআরসিএ বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নিয়োগ দেবে বলে বিশ্বাস তাদের।

Link copied!