রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: আগস্ট ২৪, ২০২৫, ০৪:৪২ পিএম

প্রাথমিকের নিয়োগবিধিতে আসছে বড় পরিবর্তন

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: আগস্ট ২৪, ২০২৫, ০৪:৪২ পিএম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বর্তমানে প্রায় সাড়ে ১৩ হাজার সহকারী শিক্ষক পদ শূন্য রয়েছে। ছবি- সংগৃহীত

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বর্তমানে প্রায় সাড়ে ১৩ হাজার সহকারী শিক্ষক পদ শূন্য রয়েছে। ছবি- সংগৃহীত

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দীর্ঘদিন ধরে শূন্যপদে ভোগান্তি কমাতে চলতি সপ্তাহেই আসছে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি। তবে এবার নিয়োগবিধিতে আসছে সংশোধন।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের যৌথ পরিকল্পনা অনুযায়ী ডিসেম্বরের মধ্যেই এ নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বর্তমানে প্রায় সাড়ে ১৩ হাজার সহকারী শিক্ষক পদ শূন্য রয়েছে। এসব পদে নিয়োগ দিতে কোনো ধরনের আইনগত জটিলতাও নেই। ফলে চলতি নিয়োগ প্রক্রিয়া বাধাহীনভাবেই শেষ করা সম্ভব হবে।

শনিবার (২৩ আগস্ট) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু নূর মো. শামসুজ্জামান এক সভায় বলেন, ‘বর্তমানে সাড়ে ১৩ হাজার শিক্ষক পদ খালি রয়েছে। আগস্ট মাসের মধ্যেই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পাশাপাশি ডিসেম্বরের মধ্যেই সম্পূর্ণ নিয়োগ কার্যক্রম শেষ করার পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে।’

তিনি আরও জানান, শিক্ষক সংকট দূর করার জন্যই দ্রুত এ পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে অনেক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। নতুন নিয়োগ সম্পন্ন হলে সেই সংকট অনেকটা কমে আসবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

তবে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আগে নিয়োগবিধিতে কিছু পরিবর্তন আনার উদ্যোগ চলছে। এ বিষয়ে ডিজি বলেন, ‘নিয়োগবিধিতে কিছুটা সংশোধনের প্রস্তাবনা ছিল। এটি এখন অনুমোদনের চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। সংশোধন অনুমোদন হলে নতুন বিধিমালা অনুসারেই নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালিত হবে।’

শিক্ষাবিদরা মনে করছেন, প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে দক্ষ শিক্ষক সংকট। তাই বড় আকারের এই নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ হলে বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষা কার্যক্রম আরও গতিশীল হবে। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীরাও সঠিক শিক্ষাসেবা পাবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

সরকার আশা করছে, বছরের শেষ নাগাদ এই নিয়োগ সম্পন্ন হলে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষা ব্যবস্থায় একটি দৃশ্যমান ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।

 

Link copied!