শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নিজস্ব প্রতিবেদক, ময়মনসিংহ

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২৫, ০৬:১৫ পিএম

কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে বোমা হামলার হুমকি, অধ্যক্ষের অনশন

নিজস্ব প্রতিবেদক, ময়মনসিংহ

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২৫, ০৬:১৫ পিএম

আমরণ অনশনে বসেছেন কলেজের অধ্যক্ষ ড. আতাউর রহমান ও অন্যান্য শিক্ষকরা। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

আমরণ অনশনে বসেছেন কলেজের অধ্যক্ষ ড. আতাউর রহমান ও অন্যান্য শিক্ষকরা। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

ময়মনসিংহের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি, শিক্ষকদের মারধরের ভয়ভীতি এবং বহিরাগত ও অভ্যন্তরীণ ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে শহীদ মিনারে আমরণ অনশনে বসেছেন কলেজের অধ্যক্ষ ড. আতাউর রহমান। তার সঙ্গে অবস্থান নিয়েছেন কলেজের অন্যান্য শিক্ষকরা।

শনিবার দুপুর ১টার দিকে কলেজ অধ্যক্ষ শহীদ মিনারে ব্যানার টানিয়ে অনশন শুরু করেন।

শিক্ষকরা জানান, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ দেশের একটি স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। শিক্ষার্থীদের খেলাধুলার জন্য রয়েছে একটি বড় খেলার মাঠ। কিন্তু নিষেধ থাকা সত্ত্বেও বহিরাগত ও কলেজের সাবেক শিক্ষার্থীরা জোর করে মাঠে খেলতে প্রবেশ করে। এ সময় কলেজের স্থাপনা ও গাছপালা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। অভিযোগ রয়েছে, কলেজের গেইটসংলগ্ন কাকলি ক্লাবে বসে বহিরাগতরা কলেজের ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করে।

রসায়ন বিভাগের প্রভাষক শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘হুমকিদাতাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা না নেওয়া পর্যন্ত অনশন চলবে। বিষয়টি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও কলেজ পরিচালনা কমিটির সভাপতি উভয়কেই জানানো হলেও কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব।’

কলেজ অধ্যক্ষ ড. আতাউর রহমান বলেন, ‘কলেজ উড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে বহিরাগতরা সরাসরি এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হুমকি দিচ্ছে। সুন্দর এই প্রতিষ্ঠানটিকে ধ্বংসের পাঁয়তারা করা হচ্ছে। কলেজের নিরাপত্তা নিশ্চিত না করা পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।’

এ বিষয়ে কলেজের সাবেক শিক্ষার্থী আল-আমীন আহমেদ হৃদয় মণ্ডল বলেন, ‘৫ আগস্টের পর থেকে আমরা কলেজ মাঠে খেলাধুলা করতে পারছি না। স্যাররা গেট বন্ধ করে দিয়েছেন। স্যারদের হুমকি দেওয়ার কোনো প্রশ্নই ওঠে না। তারা ব্যানারে বোমা মেরে কলেজ উড়িয়ে দেওয়ার কথা লিখে অনশন করছেন। আমরা যদি এ ধরনের কিছু বলে থাকি, তাহলে প্রমাণসাপেক্ষে যে ব্যবস্থা নেওয়া হবে তা আমরা মেনে নেব। তবে আমাদের দাবি, কলেজ ছুটির পর মাঠে খেলাধুলার সুযোগ যেন দেওয়া হয়।’

Link copied!