শুক্রবার, ০২ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ২৬, ২০২৪, ১০:৪০ এএম

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র

শেখ হাসিনার ৫০০ কোটি ডলার আত্মসাৎ প্রসঙ্গে যা বললেন রুশ রাষ্ট্রদূত

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ২৬, ২০২৪, ১০:৪০ এএম

শেখ হাসিনার ৫০০ কোটি ডলার আত্মসাৎ প্রসঙ্গে যা বললেন রুশ রাষ্ট্রদূত

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা: রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পে ৫০০ কোটি টাকা ঘুষ দেয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও গুজব বলে জানিয়েছেন ঢাকায় রাশিয়ান রাষ্ট্রদূত আলেক্সান্ডার ম্যান্টিটস্কি।

রোববার (২৫ আগস্ট) শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

রুশ রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘পাঁচ বিলিয়ন ডলার একটি বড় অঙ্কের অর্থ। যেখানে প্রকল্পের কাজ এখনও চলমান, সেখান থেকে এত বেশি অর্থ হাতিয়ে নেয়ার সুযোগ নেই। কেউ পাগল নয় যে এতগুলো অর্থ দিয়ে দেবে। এটা সম্পূর্ণ গুজব এবং মিথ্যা অভিযোগ।’

আলেক্সান্ডার মান্টিটস্কি আরও বলেন, গেল জানুয়ারিতে বাংলাদেশের সংসদ নির্বাচনের আগেই এই গুজবের প্লট তৈরি করা হয়েছিল।

অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে রুশ রাষ্ট্রদূত জানান, নতুন অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কথা হয়েছে। আগামীতে সব ধরনের আর্থিক সহায়তা এবং উন্নয়নে বাংলাদেশের পাশে থাকবে রাশিয়া।

উল্লেখ্য, চলতি মাসের ১৭ আগস্ট গ্লোবাল ডিফেন্স কর্পের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ৫০০ কোটি ডলারের বেশি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে।

এর প্রতিবেদনে বলা হয়, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পে রাশিয়ার সহযোগিতায় বিদ্যুৎকেন্দ্রটির নির্মাণে খরচ ধরা হয় এক হাজার ২৬৫ কোটি ডলার। প্রয়োজনের তুলনায় যা অনেক বেশি। যাতে মালয়েশিয়ার একটি ব্যাংকের মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে এই বাজেট থেকে ৫০০ কোটি ডলার আত্মসাতের সুযোগ করে দেয় প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা রোসাটম। নিজের ভাগ্নি টিউলিপ সিদ্দিকের মধ্যস্থতায় রাশিয়ার সঙ্গে এ চুক্তি করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর এ মধ্যস্থতার বিনিময়ে পাচার করা অর্থের ৩০ শতাংশ পেয়েছেন টিউলিপ সিদ্দিক, শেখ রেহানা ও পরিবারের কয়েকজন সদস্য।

গ্লোবাল ডিফেন্স কর্প নামে পোর্টালটি ২০১৮ সালে চালু হয়। বিভিন্ন দেশের সামরিক ও প্রতিরক্ষা খাতে দুর্নীতির অনুসন্ধান করে থাকে তারা।

আরবি/জেআই

Link copied!