রবিবার, ০৪ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: জানুয়ারি ১৮, ২০২৫, ০৬:৩২ পিএম

আজারবাইজানে এমপক্সের প্রথম রোগী শনাক্ত

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: জানুয়ারি ১৮, ২০২৫, ০৬:৩২ পিএম

আজারবাইজানে এমপক্সের প্রথম রোগী শনাক্ত

ছবি: ইন্টারনেট

এমপক্স ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব-কবলিত দেশ থেকে আজারবাইজানে আসা এক ব্যক্তির শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। শনিবার এমপক্সে আক্রান্ত সন্দেহভাজন ওই রোগীকে হাসপাতালে আইসোলেশনে পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে হাসপাতালে তাকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে বলে দেশটির সরকারি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

আজারবাইজানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, এমপক্সে আক্রান্ত রোগীর বয়স ২২ বছর। তিনি আজারবাইজানের নাগরিক। গত ২ থেকে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত দেশের বাইরে ভ্রমণে ছিলেন তিনি।

রুশ রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা ইন্টারফ্যাক্স বলেছে, বিদেশ থেকে ফেরার কয়েক দিন পর আজারবাইজানের রাজধানী বাকুর একটি ক্লিনিকে যান ওই ব্যক্তি। এ সময় শারীরিক দুর্বলতা, জ্বর, ত্বকে ফুসকুড়ি এবং পেশি ব্যথার অভিযোগ করেন তিনি।

তবে ওই ব্যক্তি কোন দেশ ভ্রমণ করে আজারবাইজানে ফিরেছেন সেই বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সুনির্দিষ্ট করে কোনও তথ্য জানায়নি।

ইন্টারফ্যাক্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোগীর সংস্পর্শে আসা পরিবারের সদস্যদের মাঝে এমপক্সের কোনও উপসর্গ দেখা যায়নি এবং তারা বাড়িতে পর্যবেক্ষণে রয়েছেন।

২০২৩ সালের জানুয়ারিতে প্রাদুর্ভাব শুরু হওয়ার পর থেকে আফ্রিকা অঞ্চলের দেশ ডিআর কঙ্গোতে ২৭ হাজারের বেশি মানুষের শরীরে এমপক্স ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। দেশটিতে এমপক্সে আক্রান্তদের মধ্যে এক হাজারের বেশি মানুষ মারা গেছেন; যাদের বেশিরভাগই শিশু।

ডি আর কঙ্গোতে এমপক্সের প্রাদুর্ভাব ভয়াবহ আকার ধারণ করায় গত বছরের আগস্টে এই ভাইরাসের বিষয়ে বিশ্বজুড়ে জনস্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

অত্যন্ত সংক্রামক ভাইরাস এমপক্স সাধারণত ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের মাধ্যমে মানুষের মাঝে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এই রোগে আক্রান্তদের প্রাথমিক লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে জ্বর, মাথাব্যথা, ফোলা, পিঠে এবং পেশিতে ব্যথা।

অত্যন্ত চুলকানো বা ব্যথাদায়ক এসব ফুসকুড়ি পরিবর্তন হয় এবং বিভিন্ন ধাপ পেরিয়ে স্ক্যাব বা গোল গোল পুরু আস্তরে পরিণত হয়ে শেষে পড়ে যায়। এর ফলে দাগ সৃষ্টি হয়ে থাকে। সংক্রমণের ১৪ থেকে ২১ দিনের মধ্যে এটি নিজে নিজেই ঠিক হয়ে যেতে পারে।

তবে ছোট শিশুসহ ঝুঁকিপূর্ণ গোষ্ঠীর জন্য কিছু ক্ষেত্রে এটি অত্যন্ত মারাত্মক। এর আক্রমণের কারণে গুরুতর ক্ষেত্রে মুখ, চোখ এবং যৌনাঙ্গসহ পুরো শরীরে ক্ষত তৈরি হতে পারে। সূত্র: রয়টার্স, বিবিসি।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!