সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২২, ২০২৫, ১১:৪৭ পিএম

যে মামলায় গ্রেপ্তার হলেন সাবেক সিইসি নুরুল হুদা

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২২, ২০২৫, ১১:৪৭ পিএম

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদা। ছবি- সংগৃহীত

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদা। ছবি- সংগৃহীত

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদাকে বিএনপির দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারের পর তাকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) মিন্টো রোড কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।

রোববার (২২ জুন) রাত সাড়ে ৮টার দিকে তাকে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়। এর আগে সন্ধ্যায় রাজধানীর উত্তরায় স্থানীয় জনতা তাকে আটক করে। এ সময় তার গলায় জুতার মালা পরিয়ে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ডিবির যুগ্ম-পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মোহাম্মদ নাসিরুল ইসলাম বলেন, ‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদাকে গ্রেপ্তারের পর ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়েছে। তাকে সোমবার আদালতে পাঠানো হবে।’

উত্তরা পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাফিজুর রহমান জানান, সিইসি হুদার বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে, এবং গ্রেপ্তারের পরবর্তী আইনি কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

এর আগে, রোববার সকালে শেরেবাংলা নগর থানায় বিএনপির পক্ষ থেকে সাবেক তিন নির্বাচন কমিশনারসহ মোট ২৪ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা করা হয়। মামলায় প্রহসনের নির্বাচন পরিচালনার অভিযোগ আনা হয়েছে।

তিন সাবেক সিইসি হলেন, ২০১৪ সালের নির্বাচনের তৎকালীন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিব উদ্দিন আহমেদ, ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তৎকালীন সিইসি কে এম নুরুল হুদা এবং ২০২৪ সালের নির্বাচনের তৎকালীন সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল।

মামলায় আরও উল্লেখ করা হয়, তিন দফার নির্বাচনে জনগণের ভোটাধিকার হরণ এবং বিরোধী দলীয় নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দমন-পীড়নে সংশ্লিষ্ট কমিশন ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ব্যবহার করা হয়েছে। এতে তৎকালীন মন্ত্রী, পুলিশপ্রধান, নির্বাচন কমিশনার, নিরাপত্তা সংস্থা প্রধানদের নামও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

বিএনপি অভিযোগ করেছে, ২০১৮ সালের নির্বাচনে দলটির প্রার্থীদের ওপর হামলা, গ্রেপ্তার এবং গুরুতর জখমের ঘটনায় কমিশন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এসব অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত পদক্ষেপের অনুরোধ জানিয়েছে দলটি।

Link copied!