মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ২২, ২০২৫, ০৪:৪৪ পিএম

পুলিশি নিরাপত্তায় মাইলস্টোন থেকে বের হলেন দুই উপদেষ্টা 

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ২২, ২০২৫, ০৪:৪৪ পিএম

চার ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর দুই উপদেষ্টা পুলিশি নিরাপত্তায় ক্যাম্পাস ত্যাগ করেন। ছবি- সংগৃহীত

চার ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর দুই উপদেষ্টা পুলিশি নিরাপত্তায় ক্যাম্পাস ত্যাগ করেন। ছবি- সংগৃহীত

ঘটনাস্থল পরিদর্শনে গিয়ে মাইলস্টোন শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে পড়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার। প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর অবশেষে বিকেল ৩টা ২৬ মিনিটের দিকে তারা পুলিশি নিরাপত্তায় ক্যাম্পাস ত্যাগ করেন। 

মঙ্গলবার (২২ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে দুই উপদেষ্টা মাইলস্টোন কলেজে আসেন। তারা ক্যাম্পাসে ঢুকে দুর্ঘটনাস্থল ঘুরে দেখেন। 

এরপর বের হয়ে আসার সময় শিক্ষার্থীরা ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে শিক্ষার্থীরা তাদের ঘিরে ফেলেন। পরিস্থিতি সামাল দিতে উপদেষ্টারা কলেজের ৫ নম্বর ভবনের নিচতলায় কনফারেন্স রুমে আশ্রয় নেন।

পরে আলোচনার জন্য শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে ৫-৭ জন প্রতিনিধিকে ভেতরে নেওয়া হয়। তখন কলেজজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে উপদেষ্টারা ভেতরে অবস্থান করছেন—এমন খবর। মুহূর্তেই কয়েক হাজার শিক্ষার্থী কলেজ চত্বরে জড়ো হন। তারা ৫ নম্বর ভবন ঘিরে বিক্ষোভ করতে থাকেন। বাইরে তখন উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি বিরাজ করছিল। 

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, দুর্ঘটনার পর কর্তৃপক্ষ উদ্ধার, চিকিৎসা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থায় ব্যর্থ হয়েছে। আইডি কার্ডে জরুরি যোগাযোগ নম্বর ও রক্তের গ্রুপ ছিল না, সংকীর্ণ গেটের কারণে দেরি হয়েছে জরুরি সেবাদানেও।

এ পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনার চেষ্টাও হয়, তবে তা উত্তেজনা প্রশমনে খুব একটা কাজে আসেনি। 

অবশেষে বিকেল ৩টা ২৬ মিনিটের দিকে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ কিছুটা প্রশমিত হলে পুলিশি নিরাপত্তায় উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও সি আর আবরার ভবন ত্যাগ করেন।

উল্লেখ্য, সোমবার (২১ জুলাই) দুপুরে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রাথমিক শাখার পাশেই বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। এতে বহু শিক্ষার্থী হতাহতের ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর থেকেই শিক্ষার্থীদের মধ্যে আতঙ্ক ও ক্ষোভ বিরাজ করছিল।

Shera Lather
Link copied!