আমাকে বলা হয়েছিল যে, ১ দশমিক ৩ মিলিয়ন টিইইউস ভলিউম গ্রোথ তো ভালো, যেটা দেশের প্রতিষ্ঠান করছে, তাহলে বিদেশি অপারেটর কেন আনতে হবে ? অথচ পরিসংখ্যন বলছে, আমাদের গ্রোথ ১ দশমিক ৯ মিলিয়ন টিইইউস পর্যন্ত হওয়া সম্ভব। ড্রাইডক যেভাবে করছে, তাতে তো মনে হচ্ছে ১ দশমিক ৩ মিলিয়ন ছাড়িয়ে যাবে। সুতরাং দেশের জন্য যেটা ভালো হয় সেটাই আমরা করবো বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এর নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন।
রোববার (১০ আগস্ট) বিকেলে চট্টগ্রাম বন্দরে এজেন্ট ডেস্ক উদ্বোধনের পর তিনি এ কথা বলেন।
বিডা চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতিকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে এবং বন্দরকে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে পরিচিত করে বন্দরের সেবার মান আরও উপরে নিতে কাজ করছে সরকার। সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখে এনসিটিতে অপারেটর পরিবর্তন করা হয়েছে। এবার বন্দরে চালু করা হচ্ছে অনলাইন সেবা। এতে এক জায়গায় সব সেবা, রিয়েল টাইমে কন্টেইনারের তথ্য সংগ্রহ ও যানবাহন ট্র্যাকিং করা যাবে।
তিনি বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা আরও কয়েকগুণ বৃদ্ধি পাবে। বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল নৌবাহিনী পরিচালিত ড্রাইডক লিমিটেড পরিচালনার দায়িত্ব নেওয়ার পর কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৩০ শতাংশ। এ ছাড়া জাহাজের অপেক্ষমাণ সময় কমেছে প্রায় ১৩ ঘণ্টা।