রবিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৬, ২০২৫, ০৮:০০ পিএম

মতিঝিল থেকে শাহবাগ পর্যন্ত মেট্রোরেল চলাচল শুরু

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৬, ২০২৫, ০৮:০০ পিএম

মেট্রোরেল। ছবি- সংগৃহীত

মেট্রোরেল। ছবি- সংগৃহীত

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) জানিয়েছে, উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত মেট্রোরেল সেবা চালু করার পর এখন মতিঝিল থেকে শাহবাগ পর্যন্তও মেট্রোরেল চলাচল শুরু হয়েছে। তবে শাহবাগ থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ট্রেন সেবা এখনো বন্ধ রয়েছে।

ডিএমটিসিএল সূত্রে জানা যায়, রোববার (২৬ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিট থেকে মতিঝিল-শাহবাগ-মতিঝিল রুটে মেট্রো ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে।

এর আগে, ৪৩৩ নম্বর পিলার থেকে বিয়ারিং প্যাড পড়ে যাওয়ার ঘটনায় দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে উত্তরা-মতিঝিল রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল। দুর্ঘটনায় ফার্মগেট এলাকায় আবুল কালাম নামে এক যুবক নিহত হন। ওই সময় যাত্রীদের সুবিধার্থে দুপুর ২টা ৫৮ মিনিট থেকে উত্তর-আগারগাঁও-উত্তরা রুটে ট্রেন চলাচল শুরু হয়।

ডিএমটিসিএল জানিয়েছে, দুর্ঘটনার কারণে আগারগাঁও-মতিঝিল-আগারগাঁও সেকশনের চলাচল এখনো স্থগিত রয়েছে।

এদিকে, মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ থাকায় রাজধানীজুড়ে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে ফার্মগেট, শাহবাগ, মৎস্য ভবন ও প্রেস ক্লাব এলাকায় যানবাহনের চাপে সড়কে চলছে ধীরগতি। অফিস ছুটির সময় ঘনিয়ে আসায় গণপরিবহনে যাত্রীদের ভিড় আরও বেড়ে যায়।

বাংলামোটর থেকে উত্তরা দিয়াবাড়ী যাচ্ছিলেন রোকসানা পারভীন। তিনি বলেন, ‘অফিসে বসেই দুর্ঘটনার খবর জানতাম না। মেট্রো স্টেশনে এসে দেখি সব বন্ধ। এখন বাসেও ওঠা যাচ্ছে না—সব জায়গায় ভিড়।’

এর আগেও গত বছর সেপ্টেম্বরে ফার্মগেট এলাকায় বিয়ারিং প্যাড খুলে নিচে পড়ে গিয়েছিল। এর ফলে আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকে ট্রেন চলাচল। এ ঘটনায় বিশেষজ্ঞ ও সংশ্লিষ্টদের মধ্যে গুরুতর নিরাপত্তা-উদ্বেগ তৈরি হয়। 

উল্লেখ্য, মেট্রোরেলের লাইনের নিচে উড়াল পথের পিলারের সঙ্গে রাবারের এসব বিয়ারিং প্যাড থাকে। এগুলোর প্রতিটির ওজন আনুমানিক ১৪০ বা ১৫০ কেজি। এসব বিয়ারিং প্যাড ছাড়া ট্রেন স্থানচ্যুত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। 

Link copied!